লোকসভা ভোটের আগে ব্রিগেডে এসেছিলেন ভোট প্রচারে। আর বিধানসভা ভোটে ব্রিগেড থেকেই বাংলার ভোট প্রচার শুরু করলেন নরেন্দ্র মোদী।
গত রবিবারই ছিল বাম-কংগ্রেস জোটের ব্রিগেড। তাই বিজেপি নেতৃত্বের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল সেই ভিড়কে টপকে যাওয়ার। প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় ১০ লক্ষ লোক সমাগম হবে এমন দাবি করেছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
১০ লক্ষ মানুষের ভিড় অবশ্য চোখে পড়েনি। তবে মোদীকে মুগ্ধ করতে বিজেপি নেতারা দাবি করেন সমাগম হয়েছে ২০ লক্ষ মানুষের।
এদিন ব্রিগেডে বিশৃঙ্খলাও চোখে পড়েছে। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী উঠতেই ঠেলাঠেলি শুরু হয় ময়দানে। সংবাদমাধ্যমের জন্য সংরক্ষিত জায়গার পিছন থেকে জনতাকে সামনের দিকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়। শুরু হয় বিশৃঙ্খলা।
যা দেখে মঞ্চে বিজেপি নেতাদের মুখে স্পষ্ট ধরা পড়ে উদ্বেগের ছাপ। মাইকের সামনে এসে একের পর এক বিজেপি নেতাকে অনুরোধ করতে দেখা যায় শান্ত হওয়ার জন্য।
এবারে মোদীর ব্রিগেড সমাবেশ উপলক্ষ্য়ে জমকালো আয়োজনে অবশ্য কোনও ত্রুটি রাখেনি রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।
শনিবার রাত থেকেই জেলা থেকে বহু মানুষ আসতে শুরু করেছিলেন ব্রিগেডে। আর সকাল থেকে জনস্রোত আছড়ে পড়ে প্যারেড গ্রাউন্ডে। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসতে শুরু করে মিছিল।