scorecardresearch
 

ভবানীপুরে আক্রান্ত BJP! 'TMC-র আসন টলমল,' কটাক্ষ রুদ্রনীলের

ভবানীপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রুদ্রনীল ঘোষকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে।  শুক্রবার সকালে ভবানীপুরের গোপালনগর মোড়ে প্রচারে বেরিয়েছিলেন অভিনেতা তথা বিজেপি প্রার্থী রুদ্রনীল।  বিজেপির অভিযোগ, সেই সময় বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী তাঁকে প্রচারে বাধা দেন।

Advertisement
রুদ্রনীল ঘোষ রুদ্রনীল ঘোষ
হাইলাইটস
  • ভবানীপুরে আক্রান্ত বিজেপি
  • তৃণমূলকে নিশানা রুদ্রনীলের
  • একের পর এক নিশানা

ভবানীপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রুদ্রনীল ঘোষকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে।  শুক্রবার সকালে ভবানীপুরের গোপালনগর মোড়ে প্রচারে বেরিয়েছিলেন অভিনেতা তথা বিজেপি প্রার্থী রুদ্রনীল।  বিজেপির অভিযোগ, সেই সময় বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী তাঁকে প্রচারে বাধা দেন। গালিগালাজ ও ধাক্কাধাক্কিও করা হয় বলে অভিযোগ।  যদিও তৃণমূলের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।  আলিপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন রুদ্রনীল।

ক্ষোভ উগড়ে দিলেন রুদ্রনীল

এর পরেই ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ উগড়ে দেন রুদ্রনীল। তিনি বলেন, ভবানীপুরের গোপালনগরের আছি। এখানে প্রচুর পুলিশে এসেছে সাহায্যের জন্য। সকাল ৯টা ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচারে গিয়েছিলাম। সেখানে আমাদের কর্মীদের উপর তৃণমূলের গুণ্ডারা হামলা করে। ওরা বলছে, মানুষের কাছে আমাদের পৌঁছাতে দেবে না। যেখানে আমরা যাচ্ছি সেখানে বিভিন্ন ভাষার মানুষ-বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আমাদের সঙ্গে চলে আসছিলেন।  নিজেদের আসন টলমল বুঝতে পেরে তৃণমূল আমাদের প্রচারে বাধা দিচ্ছে। সমগ্র ভবানীপুর অঞ্চল থেকে আমাদের পোস্টার-পতাকা লাগাতে দিচ্ছে না। কর্মীরা লাগাতে গেলে মারধর করা হচ্ছে। ভবানীপুরে ঘরে ঘরে গেলেই অভিযোগ শুনতে পাওয়া যায়। মাননীয় এখান থেকেই বিধায়ক হয়েছিলেন।  ঘরে চাল নেই, ছাদ ফুটো, অথচ নাকি উন্নয়নের জোয়ার বয়ে গিয়েছে। মানুষ আমাদের সেই কষ্টের কথা বলছে। আজকে সকালে ৯টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত আমাদের মারধর করা হয়েছে। মহিলাদের অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়েছে। ২০১৯ মুখ্যমন্ত্রী নিজের ওয়ার্ডেই হেরে গিয়েছিলেন এখানে। তারপর যা যা দুর্নীতি হয়েছে মানুষ জবাব দেওয়ার জন্য তৈরি। 

আরও পড়ুন, : রুদ্রনীল বনাম শোভনদেব! ভবানীপুরের নির্বাচনী ইতিহাস কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

তৃণমূলকে নিশানা বিজেপির

রুদ্রনীল বলেন, যেখানেই আমরা যাচ্ছি, মানুষের ঢল আমাদের সঙ্গে আসছে। ভবানীভবনের সামনে এই হামলা হয়। আমরা আলিপুর থানায় গিয়ে বৈঠক করি। সেখান থেকে পুলিশ এসেছে। নন্দীগ্রামের আসন নড়বড়ে হয়ে যাওয়ার পরে ভবানীপুরেও এখন ওদের নড়বড়ে অবস্থা হয়ে গিয়েছে।  মানুষের সমর্থন তাদের কাছে আর নেই। আমি তৃণমূলকে বলছি যতই আপনারা হুমকি দেবেন। ততই আপনাদের পতন সুনিশ্চিত হবে। কাল নন্দীগ্রামে সেটা হয়েই গিয়েছে। যে মাটি আপনাকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়েছিল দিদি, সেই মাটি আপনাকে পরাজিত করবে। 

Advertisement

Advertisement