Cherry Blossom Festival Sikkim: ভুটান থেকে নেপাল সীমান্ত ছুঁয়ে এবার উৎসবের হাত ধরে পর্যটনের নতুন অধ্যায় দক্ষিণ সিকিমে। শুরু হয়েছে পায়ুটুর নামে চেরি ব্লসম ফেস্টিভ্যাল, সঙ্গে গ্রামীণ ও অ্যাস্ট্রোট্যুরিজমের পথচলা।
টানা বরফ পড়ছে। রাতভর তুষারপাত নাথুলা ও ছাঙ্গুতে। সাদা বরফে মোড়া হিমালয়। বাড়ছে পর্যটকের ভিড়, তবে সতর্কতার নির্দেশ প্রশাসনের।
Darjeeling Tourism Festival 2025: ২০২৩ সালে প্রথমবার হিল ম্যারাথনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল এই চা-উৎসব। এরপর থেকেই দার্জিলিংয়ের সাংস্কৃতিক ক্যালেন্ডারে এটি অন্যতম আকর্ষণ। এবছর উৎসব চলবে ১১ ডিসেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধনের পর শেষ দিনে হিল ম্যারাথন দিয়ে হবে সমাপ্তি।
কম খরচে শীতের উইকএন্ডে ঘুরে আসতে পারেন কলকাতা থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বের ৩ ডেস্টিনেশনে। পকেটে দেড় থেকে দু'হাজার টাকা থকলেই ট্যুর প্ল্যান করে ফেলতে পারেন। রইল বিস্তারিত তথ্য।
বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই শুরু হয়েছ সিকিম ও দার্জিলিঙের উঁচু এলাকায় তুষারপাত। সিকিমের সোমোগো, লাচুং, লাচেন, দার্জিলিঙের সান্দাকফুতে বরফ পড়ছে।
Kanchenjungha View Place: বিশ্বের তৃতীয় এবং ভারতের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা, যার উচ্চতা ৮,৫৮৬ মিটার (২৮,১৬৯ ফুট)। পূর্ব হিমালয়ের এই মহীরুহ নেপাল ও ভারতের সিকিম সীমান্তে অবস্থিত। স্থানীয় মানুষদের কাছে এটি শুধু একটি পর্বত নয়, এক পবিত্র দেবস্থান। কাঞ্চনজঙ্ঘার পাঁচটি শিখরকে ধন, রৌপ্য, রত্ন, খাদ্যশস্য ও ধর্মগ্রন্থের প্রতীক বলে মনে করা হয়।
Siliguri-Mirik Bus Service: ৪৬৮ মিটার দীর্ঘ এই আস্থায়ী সেতুতে রয়েছে ৭২ মিটার হিউম পাইপ কজওয়ে, যার প্রস্থ ৮ মিটার। ১২০০ মিলিমিটার ব্যাসের মোট ১৩২টি হিউম পাইপ ব্যবহার করে মাত্র ১৬ দিনেই সম্পূর্ণ হয় নির্মাণকাজ। এদিকে, ১৯৬৫ সালে নির্মিত পুরনো দুধিয়া সেতুটি দুর্বল হয়ে পড়ায় রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই ৫৪ কোটি টাকায় নতুন সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করেছে।
আপনিও যদি প্ল্যান করে থাকেন, তাহলে একবার মিনি পহেলগাঁও ঘুরতে যেতে পারেন। মিনি পহেলগাঁও পেতে আপনাকে যেতে হবে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে। ওই পাহাড়ের নীচে রয়েছে টুরগা জলাধার।
Mirik Road Open: শনিবার রাতভর চলেছে শেষ মুহূর্তের কাজ। পূর্ত দফতরের আধিকারিকদের নির্দেশ, রবিবার সকালের মধ্যেই কাজ শেষ করে রাস্তায় মহড়া দিতে হবে। সেই মহড়া সফল হলে সোমবার থেকেই শুরু হবে নিয়মিত যানবাহন চলাচল।
নভেম্বর মাসের টিকিট বিক্রিতে এ বছর রেকর্ড ভিড়। শিলিগুড়ি-দার্জিলিং, ঘুম-দার্জিলিং এবং কার্শিয়াং-দার্জিলিং।এই তিনটি রুটেই প্রায় সব আসন বুক হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে ঘুম থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ‘টয়ট্রেন জয়রাইড’-এর চাহিদা এতটাই বেশি যে বহু পর্যটককে বিকল্প দিনে বুকিং নিতে হচ্ছে। পাহাড়ি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর ধোঁয়া-ওঠা স্টিম ইঞ্জিনের মেলবন্ধনে ফের মোহিত হচ্ছে ভ্রমণপ্রেমীরা।
Darjeeling Best Tea Cafe: দার্জিলিং ঘুরতে গিয়ে চায়ের স্বাদ না নিলে ভ্রমণ যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বাড়িতে না হয় নাই বা খেলেন. দার্জিলিং ঘুরতে এসে এক আধ কাপ এই স্বর্গীয় অনুভূতি উপভোগ করতেই পারেন। আজ আপনাদের আমরা এরকম সাতটি চায়ের স্টল বা শপ, তাঁরা বলেন টি- বুটিক (Tea Blutique) এর খোঁজ দেব। দার্জিলিং এলে এই জায়গাগুলিতে একবার ঢুঁ না মারতে পারলে, শৈলশহরে ঘোরার আনন্দ অর্ধেকটাই মাটি।