শীত পড়লেই কলকাতার নানা পর্যটন কেন্দ্রে উপচে পড়ে ভিড়। তার মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ আলিপুর চিড়িয়াখানা।
যখনই আমরা কোনও বিখ্যাত সমুদ্র সৈকতের কথা ভাবি, তখন প্রথমেই যে ছবিটি মনে আসে তা হল উচ্চস্বরে গান, সেলফি তোলার ভিড় এবং কোলাহল। কিন্তু ভারতের প্রকৃত উপকূলীয় সৌন্দর্য এই সবকিছুর বাইরেও লুকিয়ে আছে, নীরব ঢেউয়ের মধ্যে, যেখানে প্রকৃতি এখনও তার রূপে জ্বলজ্বল করে।
Why Everyone Goes to Park Street: বড়দিন মানেই পার্কস্ট্রিট কেন? কেন শহরের নানা প্রান্ত ছেড়ে মানুষ এই একটিমাত্র রাস্তায় ছুটে আসেন? উত্তর পেতে ফিরে যেতে হবে ইতিহাসে, ব্রিটিশ আমলের কলকাতায়। পার্কস্ট্রিটের পুরনো নাম ছিল পার্ক লেন। ব্রিটিশ আমলে এটি ‘সাহেব পাড়া’ হিসেবে পরিচিত ছিল।
Dooars Jungle Safari: বড়দিন ও ইংরেজি নববর্ষে ডুয়ার্সে পর্যটকের সংখ্যা কয়েকগুণ বাড়বে বলে আশাবাদী পর্যটন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু দুই বিশেষ দিনই বৃহস্পতিবার হওয়ায় তাঁরা দুশ্চিন্তায় ছিলেন। এই নিয়ে বন দপ্তরের সঙ্গে মৌখিকভাবে আলোচনাও করেছিলেন লাটাগুড়ি রিসর্ট ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। শেষ পর্যন্ত গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগ পর্যটনের কথা মাথায় রেখে জঙ্গল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
Lepcha King Fort: লেপচা জনজাতির ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে পরিচিত সেই ডালিম ও দামসাং দুর্গ সংরক্ষণের পথে বড় পদক্ষেপ করল রাজ্য সরকার। ন্যাশনাল হেরিটেজ কমিশনের সুপারিশ মেনে এই দুই ঐতিহাসিক দুর্গ সংরক্ষণের প্রাথমিক কাজের জন্য আর্থিক বরাদ্দ করা হয়েছে।
লাটাগুড়ি বাজার থেকে নেওড়া চা বাগান হয়ে লালপুল রেলসেতু। আবার ধূপঝোরা বাজার ছুঁয়ে বড়দিঘি চা বাগান পেরিয়ে ছোঁয়াফেলি বনবস্তি। কয়েক বছর আগেও এই দু’টি জায়গার নাম খুব কম মানুষই জানতেন। পর্যটন মানচিত্রে এই এলাকাগুলির কোনও উল্লেখই ছিল না বললেই চলে। কিন্তু এখন চিত্র একেবারে বদলে গিয়েছে। সপ্তাহান্ত এলেই এই দুই জায়গায় উপচে পড়ছে পর্যটকের ভিড়।
অনেক পর্যটকই সমতল থেকে গাড়ি বুক করে পাহাড়ে আসেন এবং একই গাড়িতে করে টাইগার হিল বা অন্য দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখেন। এখানেই আপত্তি পাহাড়ের চালকদের। তাঁদের দাবি, সমতলের গাড়ি চালকেরা যেন পাহাড়ে সাইট সিয়িং না করান।
পাহাড়ে শীতকালে যাওয়ার সবচেয়ে ভাল বিষয় হল, আকাশ একেবারে ঝকঝকে থাকে। বৃষ্টি, ধস নামার ভয় নেই। এখন প্রশ্ন হল, দার্জিলিঙে কি আগামী কিছুদিনের মধ্যে স্নোফল বা বরফ পড়তে পারে?
সাধারণ মানুষ কি দিঘায় গিয়ে সস্তায় হোটেল বুকিং করতে পারবেন না? বিষয়টি আসলে তেমন নয়। দিঘায় এমন একাধিক সরকারি হোটেল বা আবাসন রয়েছে, যেখানে সস্তায় রুম পাওয়া যেতে পারে।
বিদেশ যাওয়ার শখ কার না থাকে। কিন্তু মধ্যবিত্তের কাছে বিদেশ যাওয়ার পথে বাধা হয় ব্যাঙ্ক ব্যালান্স। মোট টাকা খরচ করে বিদেশ যাওয়া সবার পক্ষে সর্বদা সম্ভব হয় না। তারা কম বাজেটে বিদেশের মতো অনুভূতি পেতে ঘুরে আসতেই পারেন দেশের এই স্পটগুলি থেকে।
Kalimpong Special Tour January: কালিম্পং জেলার ইয়েলবং গ্রামে আগামী ৯ থেকে ১১ জানুয়ারি তিন দিনের এই উৎসব বসতে চলেছে। বিগত দু’বছরে ব্যাপক সাফল্যের পর চলতি বছর আরও বড় আকারে এই উৎসব আয়োজন করা হয়েছে। কালিম্পং জেলা প্রশাসনের তরফেও ইতিমধ্যেই উৎসবের প্রচার শুরু হয়েছে।