scorecardresearch
 
Advertisement
স্পেশাল

করোনাকালে 'সঞ্জীবনী বটিকা', রেকর্ড ৩৫০ কোটি ট্যাবলেট বিক্রি!

ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 1/8

করোনা অতিমারি বদলে দিয়েছে মানুষের জীবনযাপন। সাধারণ সর্দিকাশিই মানুষতে আতঙ্কিত করে ছেড়েছে। দরকার পড়েছে ওষুধের। আর তাতে ব্যাপক বিক্রিবাটা হয়েছে ডোলো ৬৫০-র (Dolo 650)।

ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 2/8

অতিমারিকালে সবচেয়ে বেশি Dolo 650 প্রেসক্রিপশনে লিখেছেন চিকিৎসকরা। এই সময়ে ৩৫০ কোটির বেশি বিকিয়েছে Dolo 650 ট্যাবলেট। প্রায় ৬৫৭ কোটি টাকার Dolo 650 বিক্রি হয়েছে। 

ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 3/8

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় Dolo 650 বিক্রি তুঙ্গে উঠেছিল। ২০২১ সালে এপ্রিলে ৪৯ কোটি টাকার ওষুধ বিকিয়েছিল। স্বাস্থ্য পরিষেবা সংক্রান্ত সংস্থা IQVIA-র তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত এটাই ওষুধের সর্বাধিক বিক্রি। এজন্যেই এই ওষুধকে ভারতের জাতীয় ট্যাবলেট বলা শুরু হয়ে গিয়েছে। 

Advertisement
ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 4/8

Dolo 650 আসলে প্যারাসিটামল। ২০১৯ সমস্ত ধরনের প্যারাসিটামল ব্র্যান্ড ৫৩০ কোটি টাকার বিক্রি করেছিল। ২০২১ সালে তা ৯২৪ কোটি টাকা পেরিয়ে গিয়েছিল। 
 

ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 5/8

২০২১ সালে Dolo সর্বাধিক বিক্রিত অ্যান্টি ফিভার ওষুধের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে। টার্নওভার ৩০৭ কোটি টাকা। ২৩.৬ কোটি টাকার ওষুধ বেচে ষষ্ঠ স্থানে ক্রোসিন। 
 

ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 6/8

 ১৯৭৩ সালে জিসি সুরানার সংস্থা মাইক্রো ল্যাবস লিমিটেড ৬৫০ মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল ডোলো ৬৫০ নামে বিক্রি করতে শুরু করে।  অন্য সংস্থা তখন ৫০০ মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল বেচত। 
 

ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 7/8

বিশেষজ্ঞদের মতে, সোজাসাপ্টা নাম কার্যকর হয়েছে ডোলোর বিক্রিতে। পাশাপাশি ৬৫০ মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল থাকায় বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। জ্বর কমাতে কার্যকরীও। 

Advertisement
ওষুধের বিক্রিবাটা
  • 8/8

মাইক্রো ল্যাব সংস্থায় কর্মরত ৯২০০ কর্মী। ৯২০ কোটি টাকার রফতানি করে। সংস্থার বার্ষিক টার্নওভার ২৭০০ কোটি টাকা।

Advertisement