ফের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছে Pegasus। রিপোর্ট অনুযায়ী, Pegasus-কে ব্যবহার করে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদদের উপর নজরদারি চালানো হচ্ছে। কিন্তু, কী এই Pegasus? কেন এর ব্যবহার করা হচ্ছে? আসুন জেনে নিই।
Pegasus তৈরি করেছে ইজরায়েলের নজরদারি সংস্থা NSO কম্পানি। কারও উপর নজরদারি চালানোর জন্য এর ব্যবহার করা হয়েছে। অনলাইনে আকছার যা সব স্পাইওয়্যার পাওয়া যায়, এগুলি তার মতো নয়।
এই স্পাইওয়্যার সবাই কিনতেও পারে না। NSO কম্পানির দাবি, কেবলমাত্র সরকারের সঙ্গেই তারা চুক্তিবদ্ধ। মেক্সিকো ও পানামা সরকার এর ব্যবহার করছে বলেও দাবি করেন। তাদের ৪০টি দেশে ৬০ টি গ্রাহক রয়েছে। এর মধ্যে সবাই সরকারের কাজের সঙ্গে যুক্ত।
NSO আরও দাবি করেছে, তারা কেবল লাইসেন্স প্রাপ্তদের এই স্পাইওয়্যার দেন। নিজেরা নজরদারির সঙ্গে যুক্ত থাকে না। Pegasus মোবাইলের তথ্যও হাতিয়ে নিতে পারে।
একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, Pegasus-কেবলমাত্র লাইসেন্স প্রাপ্তদের হাতে দেওয়া হয়। তবে এর লাইসেন্স করাতে হয়। যার খরচ প্রায় ৭০ লাখ টাকা।
২০১৬ সালে প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুযায়ী, সেই সময় ১০ জনের উপর নজরদারি চালানোর জন্য প্রায় ৯ কোটি টাকা চার্জ করেছিল। আবার ২০১৬ সালে ১০টি ডিভাইস ট্র্যাক করার জন্য প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা নিয়েছিল।