scorecardresearch
 
Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন

PHOTOS:শীতলকুচি জুড়ে নিস্তব্ধতা, মমতা আসলে ভিডিও দেখাবে গ্রাম

Sitalkuchi
  • 1/9

শনিবারের ঘটনার পর রবিবার থমথমে শীতলকুচি। এদিন এলাকায় কোথাও কোনও অশান্তির খবর পাওয়া যায়নি বলছে পুলিশ।

Sitalkuchi
  • 2/9

তবে স্থানীয়দের চোখের সামনে কেবল ঘুরে ফিরে আসছে শনিবারের সেই আকস্মিক ঘটনা। 

Sitalkuchi
  • 3/9

 চোখের সামনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর পরপর গুলিতে চারজন তরতাজা যুবকের প্রাণ যেতে দেখেছেন এলাকার মানুষ। এদিনও সকালে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছিলেন কয়েকজন গ্রামবাসী।
 

Advertisement
Sitalkuchi
  • 4/9

শীতলকুচি বিধানসভা কেন্দ্রের জোরপাটকি গ্রাম জুড়ে কেবল শোকের ছায়া৷ 

Sitalkuchi
  • 5/9

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এদিন জোরপাটকি গ্রামের ঘটনাস্থলে আসার কথা থাকলেও তা বাতিল হয়েছে৷ জানা গেছে ১৪ মে তিনি আসতে পারেন। নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে আগামী  ৭২ ঘন্টা কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রী কোচবিহারে আসতে পারবেন না। এই নিষেধাজ্ঞার জেরে কোচবিহারে আসার কর্মসূচি বাতিল করতে হয়েছে মমতাকে। 
 

Sitalkuchi
  • 6/9

জোরপাটকি গ্রামে ধুধু মাঠের মাঝে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র। মাঠের মধ্যে এদিনও ভিড় করেছিলেন  মৃতদের আত্মীয় প্রতিবেশীরা। তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার স্বচক্ষে শনিবার দেখেছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি চালানোর ঘটনা।  এমনটাই বলছেন স্থানীয় বাসিন্দা আলিজার রহমান। তিনি বলেন, ভেবেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী আজ আসবেন। তবে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশের কারনে আসতে পারলেন না৷ পরে আসবেন। মাথাভাঙ্গা হাসপাতাল থেকে দেহ এলে  তা নিয়ে শোকমিছিল করবেন গ্রামের মানুষ। 

Sitalkuchi
  • 7/9

আরেক গ্রামবাসী নাম গোপন করে জানান, আমাদের অনেকের কাছে গতকাল কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালিয়েছে সেই ভিডিও আছে মোবাইলে। তবে অনেকের মোবাইল ফোন গতকাল ও আজ নিয়ে নিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাই তারা গোপনে সেই ভিডিওগুলি মোবাইলে রেখেছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে দেখাতে চান সেই ভিডিও৷ 

Advertisement
Sitalkuchi
  • 8/9

শনিবার কোচবিহারের শীতলকুচি কেন্দ্রের জোরপাটকি গ্রামের ৫/১২৬  বুথে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। বুথ কেন্দ্রে ঢুকে মারা যান   হামিদুল মিঞা (৩০) , নুর আলম মিঞা (২৫) , সামিয়ুল মিঁঞা (২১), মনিরুজ্জানান হোসেন (২৮)। মাথাভাঙ্গা হাসপাতাল মৃত ঘোষণা করে তাঁদের৷ ঘটনায় আহত হন ১ জন৷ মাথাভাঙ্গা হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন আছেন আজও।

Sitalkuchi
  • 9/9


 কোচবিহার পুলিশ সুপার দেবাশিষ ধর জানিয়েছেন,  কেন্দ্রীয় বাহিনীর বন্দুক কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়। তখন কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে গুলি চালাতে বাধ্য হয়৷  চারজনের মৃত্যু হয়। এদিন এলাকায় কোনো অশান্তি নেই।

Advertisement