scorecardresearch
 
Advertisement
স্পেশাল

মহাকাশে মুলোর চাষ! ছবি শেয়ার করল নাসা

nasa
  • 1/5

প্রথমবার মহাকাশে ফসল ফলানো হল। তাও আবার মুলো। সেই মুলো ২০২১ সালে পৃথিবীতে নিয়েও আসা হবে। নাসার মহাকাশচারী এবং ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার কেট রুবিনস প্রথমবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মুলোর ফলন সম্ভব করেছেন। কেট ২০টি মুলোর গাছ রেখেছিল এবং ২০২১ সালে পৃথিবীতে আনার জন্য তাদের ঠান্ডা স্টোরেজে রেখে দেওয়া হয়েছে। (ছবি: নাসা এবং আইএসএস)

nasa
  • 2/5

নাসা ট্যুইট করে মুলো চাষ সম্পর্কে জানিয়েছে। নাসা এই পরীক্ষার নামকরণ করেছে প্ল্যান্ট হ্যাবিট্যাট -০২। মুলো গাছকেই স্পেস স্টেশনে চাষের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল কারণ বিজ্ঞানীদের ভরসা ছিল যে এটি ২৭ দিনের মধ্যে পুরোপুরি তৈরি হয়ে যাবে। মুলো মধ্যে খাদ্যগুণও রয়েছে।

nasa
  • 3/5

আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের ট্যুইটার থেকে জানা গিয়েছে যে মুলো একটি পুষ্টিকর এবং দ্রুত বর্ধনশীল ফসল হওয়ায় গবেষণার জন্য এই সবজি চাষ করা হয়েছে। মুলো দ্রুত বৃদ্ধি পায় ঠিকই তবে এত দ্রুতও বাড়তে পারে না।

Advertisement
nasa
  • 4/5

নাসার মতে, মুলো বৃদ্ধিতে খুব সামান্য যত্নের প্রয়োজন হয়। লাল, নীল এবং সবুজ এবং সাদা এলইডি আলো জ্বালানো হয়েছে স্পেস চেম্বারে। মুলোর চাষ যাতে ভাল হয় এই জন্যই এই ব্যবস্থা। স্পেসে বেড়ে ওঠা মুলো ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে উত্থিত মূলার সঙ্গে তুলনা করা হবে।

nasa
  • 5/5

মুলো গাছ নাসার অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত হয় কারণ এটির পুষ্টিগুণ। জেনেটিকভাবে এই ফসল সবচেয়ে ঘন ঘন অধ্যয়নশীল উদ্ভিদ আরবিডোপিসের সমতুল্য। মুলো উন্নত উদ্ভিদের আবাসে জন্মায়। যা অ্যাডভান্সড প্ল্যান্ট হ্যাবিট্যাট উদ্ভিদের গবেষণার জন্য বিকাশের চেম্বার।

Advertisement