scorecardresearch
 

Bagtui Violence TMC Leader Anarul Hossain : ডেপুটি স্পিকার ঘনিষ্ঠ, কোন পথে উত্থান বগটুইয়ের আনারুলের?

Bagtui Violence TMC Leader Anarul Hossain: রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডের পর থেকে তৃণমূলে নেতা আনারুল হোসেন (TMC Leader Anarul Hossain)-এর নাম প্রকাশ্যে আসে। এদিন ঘটনাস্থলে যান মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

Advertisement
বাগটুই কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা আনারুল হোসেনের বাগটুই কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা আনারুল হোসেনের
হাইলাইটস
  • রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডের পর থেকে আনারুল হোসেনের নাম প্রকাশ্যে আসে
  • ওই ঘটনায় আটজন মারা গিয়েছেন
  • ওই তৃণমূল নেতা এ মামলায় জড়িত বলে অভিযোগ

Bagtui Violence TMC Leader Anarul Hossain: বীরভূমের ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য। রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডের পর থেকে তৃণমূল নেতা আনারুল হোসেন (TMC Leader Anarul Hossain)-এর নাম প্রকাশ্যে আসে। ওই ঘটনায় আটজন মারা গিয়েছেন। ওই তৃণমূল নেতা (TMC Leader Anarul Hossain) এ মামলায় জড়িত বলে অভিযোগ। নিহতের পরিবার তাকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছিল। বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ঘটনার জায়গায় মমতা
এদিন ঘটনাস্থলে যান মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ক্ষতিগ্রস্থরা মুখ্যমন্ত্রীর সামনেও এই বিষয়টি তুলে ধরেন। তাকে (TMC Leader Anarul Hossain) অবিলম্বে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন মমতা। পরে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তারাপীঠ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়-ঘনিষ্ঠ?
স্থানীয় সূত্রে খবর, রামপুরহাটের বাসিন্দা আনারুল (TMC Leader Anarul Hossain)। একসময় তিনি কংগ্রেস নেতা ছিলেন। টিএমসি তৈরি হওয়ার সময় তিনি ওই দলে নাম লেখান। তাকে ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা হয়। আশিসবাবু বীরভূমের রামপুরহাটের বিধায়ক।

অনারুল তৃণমূলের স্থানীয় ব্লক সভাপতি। বগটুই গ্রামের রাজনৈতিক বিষয় নিয়ন্ত্রণ করত বলে খবর। আক্রান্তরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানান যে যখন তাঁদের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছিল, তখন স্থানীয়রা ফোনে অনারুলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি। কেন তিনি ঘটনাটি পুলিশকে জানাতে অনিচ্ছুক ছিলেন তা খতিয়ে দেখবে পুলিশ।

ভয়াবহ ঘটনা বীরভূমে
সোমবার বীরভূমে একটি বোমার আঘাতে উপপ্রধান ভাদু শেখ নিহত হন। স্থানীয়দের মতে, প্রতিশোধ হিসেবে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী সোনু শেখের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এতে পুরো একটি পরিবার পুড়ে মারা যায়। অগ্নিসংযোগে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। প্রতিশোধের ভয়ে বেশ কয়েকজনকে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে।

কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে চিঠি দিয়েছেন। তিনি লেখেন, "সোমবার, ২১ মার্চ ২০২২। বীরভূম জেলার বগটুই গ্রামে শাসক দলের দুটি গ্রুপের মধ্যে হিংসাত্মক লড়াই হয়েছিল। উপপ্রধান ভাদু শেখকে হত্যা করা হয় এবং প্রতিশোধ হিসেবে এলাকার বাড়িঘরে হামলা ও আগুন দেওয়া হয়। যার ফলে ১২ জন মহিলা ও শিশু নিহত হয়। নিহতরা সবাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের"

Advertisement

তিনি আরও লিখেছেন, "পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক যে গত মাসেই পশ্চিমবঙ্গে ২৬টি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। ভোটের সময় হিংসা এবং ভোট-পরবর্তী হিংসায় অনেকের প্রাণ নিয়েছে। গোটা রাজ্য ভয় ও হিংসার কবলে রয়েছে।"

আরও পড়ুন: ওজন কমাতে-হার্ট ভাল রাখতে বাদাম সুপের জুড়ি নেই, বাড়িতেই বানান

আরও পড়ুন: কোনও নদী না পেরিয়ে আপনি ঠিক কতদূর হেঁটে যেতে পারেন?

 

Advertisement