Ananstasia Pokreshchuk : দুনিয়ার সবথেকে বড় গাল এই মডেলের, কী করে হল?

এই মডেল একটু অন্য কারণে নামডাক কুড়িয়েছিলেন। তিনি ইউক্রেনের মডেল আনাস্থাসিয়া পোক্রেশচুক (Ananstasia Pokreshchuk)। তাঁর দাবি ছিল, তাঁর গাল দুনিয়ার সবথেকে বড় গাল। 

আরও পড়ুন: Break-up-এর পর জুড়তে চান সম্পর্ক? মেনে চলুন এই ৪ ফর্মুলা

সার্জারির ফল
আর এ কাজের জন্য তিনি (Ananstasia Pokreshchuk) কসমেটিক সার্জারি করেছিলেন। তারপর তিনি পেয়ে গিয়েছিলেন এই নয়া লুক। ৩ বছরে তাঁর চেহারায় বেশ পরিবর্তন এসে গিয়েছিল। জানাচ্ছেন তিনি (Ananstasia Pokreshchuk)। 

আরও পড়ুন: খেয়েদেয়ে হাতে বিশ্ববিদ্য়ালয়ের ডিগ্রি? ফ্রান্সে সে সুযোগ রয়েছে

আসলে তিনি (Ananstasia Pokreshchuk) নিজের একটি ছবি শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রামে। এটা বেশ কিছুদিন আগের ছবি। তখন তাঁর বয়স ছিল ৩০ বছর। এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে তাঁর ছবি সাধারণ। মুখের গঠনে আলাদা করে চোখে পড়ার কিছু নেই।

আগের ছবি
তিনি পরে রয়েছেন একটা হুড। খুব বেশি মেক আপও করা নেই তাঁর। পরে তিনি নিজের গাল বড় করার জন্য সার্জারির সাহায্য নেন। কসমেটিক সার্জারি করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এ জন্য তাঁকে খরচ করতে হয় ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকারও বেশি।

জনপ্রিয়তা পেয়েছেন
বলা যেতে পারে তাঁর পরীক্ষা সফল হয়েছে। এর কারণ তিনি এখন বেশ পরিচিত। নিজের বড়সড় গাল এবং ঠোঁটের জন্য বেশ পরিচিতি পেয়েছেন। 

তিনি ইন্সটাগ্রামে একটি ছবি শেয়ার করেছেন। সেখানে একটি ক্যাপশনও দিয়েছেন। তিনি সেখানে লিখেছেন, "৩০ বছর এবং ৩৩ বছরের ছবি। ছেলেরা- তোমরা কাকে বেছে নেবে? মাত্র ৩ বছরের ব্যবধানে আমার মনে হয় রেজাল্ট ভাল হয়েছে।"

বিভিন্ন রকমের প্রতিক্রিয়া
এই ছবিটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ তাতে লাইক দিয়েছেন। তবে অনেকে বিরূপ প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন। এক ইউজার লিখেছেন, "আমি বাঁদিকের ছবিটাকে বেছে নেব। কারণ এটা ঠিকঠাক লাগছে। অন্যটার সব কিছু ফেক।"

আর এক ইউজার লিখেছেন, "তিন বছর আগে তুমি খুব সুন্দরী ছিলে।" তেমনই অন্য একজন ইউজার লিখেছেন, "আগে তুমি অনেক বেশি ঠিক দেখতে ছিলে। তবে এখনও তুমি দেখতে ভাল।"

অনেক বদল
আনাস্তাসিয়া শুধু নিজের চেহারায় বদল আনেননি। তিনি চুলের স্টাইলেও পরিবর্তন করেছেন। আগে তাঁর চুল ছিল বাদামি রঙের এবং কোঁকড়ানো। 

এখন তিনি নিজের চুল স্ট্রেট করে নিয়েছেন। এর পাশাপাশি রঙেও বদল এনেছেন। তা হয়েছে গোলাপি। তিনি বলেছেন, "যখন আমি নিজের গালের সার্জারি করাই, তখন আমি খুব খুশি ছিলাম।"