এলাকায় শান্তি বজায় রাখুন তা না হলে এক মিনিট সময় লাগবে সব শান্ত করতে। বুধবার সকাল সাড়ে নটা নাগাদ পানাগড়ে নির্বাচনী প্রচারে এসে দিলীপ ঘোষের উদ্যেশ্যে এমনটাই হুঁশিয়ারি দিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল মনোনীত প্রার্থী কৃতি আজাদ। তিনি বলেন যেভাবে বর্ধমানে তৃণমূল কর্মীকে মেরে তার মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে এই ধরনের কাজ করলে দিলীপ ঘোষ এবং তার দলবলকে শান্ত করতে তার এক মিনিট সময় লাগবে। কারণ একসময় তিনি ক্রিকেট খেলা খেললেও রাজনীতিতে খেলাটা তার বহু পুরনো। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতৃ পরিচয় নিয়ে দিলীপ ঘোষের মন্তব্যের প্রতিবাদে তিনি বলেন, যে, মা বোনেদের সম্মান করে না, মা দুর্গা কে তার পিতৃ পরিচয় জিজ্ঞাসা করেন।
কৃষ্ণনগরের রাজমাতা এবার বিজেপি প্রার্থী। রাজপরিবারের প্রতি মানুষের আগ্রহও বরাবরের। এই রাজবধূর সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য আপনাদের জানাবো। ১৯৬১ সালের ডিসেম্বর মাসে জন্ম অমৃতা রায়ের। তার স্বামী রাজ পরিবারের সন্তান সৌমিশ চন্দ্র রায়। অমৃতা রায় কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ৩৯ তম কুলবধূ। আর রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের সময় কাল থেকে ধরলে অমৃতা রায় নবম কুলবধূ। নদিয়া রাজ কৃষ্ণচন্দ্রর নবম পুরুষ চন্দ্র রায় তার স্ত্রী অমৃতা। অমৃতা রায়ের একমাত্র পুত্র মনীশ চন্দ্র রায়। পেশায় একজন আইনজীবী। অমৃতা দেবীর স্বামী সৌমিশ চন্দ্র রায় এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরি করতেন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ঐতিহ্যের বিষয় সম্পত্তি গুলো দেখভাল করার জন্য লন্ডনে থাকাকালীন স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন। বর্তমানে কৃষ্ণনগরের পাশাপাশি কলকাতা বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে বসবাস করেন অমৃতা দেবী।
মতুয়াদের সঙ্গে ডঙ্কা বাজিয়ে প্রচারে নামলেন বারাসাতের বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদার। বুধবার,27 মার্চ হাবড়া থেকে ভোট প্রচারের কাজ শুরু করলেন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার। এদিন হাবড়ার কুমড়া পঞ্চায়েত এলাকায় এসে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি নিজের হাতে দেওয়াল লিখলেন। এলাকার বাজারে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পরিচিতি পর্ব সারলেন। এক মতুয়া ভক্তের বাড়িতে অনুষ্ঠানেও যোগদান করলেন তিনি।
আজ অর্থাত্ সকাল ৬টা ২০ নাগাদ ডাউন কাটিহার এক্সপ্রেস হাওড়া ঢোকার সময়ই বিপত্তি ঘটে। হাওড়া স্টেশনের ঝিল সাইডিংয়ে সিগনাল ফেল (পয়েন্ট ব্লাস্ট) হয়। সেই থেকেই সমস্যার শুরু। এর ফলে হাওড়া স্টেশনের এক থেকে ছয় নম্বর প্লাটফর্মে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছন রেলের পদস্থ ইঞ্জিনিয়ররা।
Basanti Utsav 2024: সমগ্র শান্তিনিকেতনবাসী তো বটেই, সেই সঙ্গে বিশেষ উৎসব হয় কবিগুরুর বিশ্বভারতীতে। আগের দিন রাতে ও বসন্ত উৎসবের দিন সকালে বৈতালিক হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিশ্বভারতীর ছাত্র-ছাত্রীরা কাঠি নাচ ও বসন্তের গানে-নাচে উদযাপন করেন ঋতুরাজ বসন্তকে।
নিউটাউনে কারিগরি ভবনের পিছনের খাল থেকে উদ্ধার হল এক প্রৌঢ়ের ট্রলিবন্দি দেহ। ট্রলি ব্যাগটি ওই নালায় ফেলে দেওয়া হয়েছিল। শনিবার সকালে সেটা দেখতে পান স্থানীয় কর্মীরা।
রাজ্যের আরেক মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে টাকার পাহাড়, নগদ ৪০ লক্ষ টাকা সিজ করল ED। গতকাল সকাল ৯টা নাগাদ চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে হানা দেন ED আধিকারিকরা, ইডি সূত্রে খবর, নগদ অর্থের উৎস ব্যাখ্যা করতে পারেননি মন্ত্রী। প্রায় ১৩ ঘণ্টা ধরে ম্যারাথন অভিযান ও জিজ্ঞাসাবাদ চলতে থাকে এবং গতকাল রাত সাড়ে ১০টার দিকে শেষ হয়। মন্ত্রী চন্দনাথ সিনহার বীরভূমের বোলপুরের বাড়ি সহ বেশ কয়েকটি জায়গায় শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির অভিযোগে ED অভিযান চালিয়েছিল।
রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়ি থেকে ৪০ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি। ইডি সূত্রে খবর, নগদ অর্থের উৎস ব্যাখ্যা করতে পারেননি মন্ত্রী। প্রমাণ সংগ্রহের জন্য তাঁর মোবাইল ফোনও বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।
রাজবাড়ির অস্তিত্ব রক্ষার্থে বিজেপিতে যোগদান করলেন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির কুলোবধু অমৃতা রায়। তাঁর বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে জল্পনা চলছিল দীর্ঘদিন ধরেই। অবশেষে জল্পনার অবসান। কানাঘুষো তো এও শোনা যাচ্ছে মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন অমৃতা রায়। অবশেষে সরকারিভাবে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর হাত থেকে বিজেপির পতাকা তুলে নিলেন রাজ পরিবারের সদস্য অমৃতা দেবী।
জানা যাচ্ছে, এদিন সকালে ইডি পৌঁছয় চন্দ্রনাথের বীরভূমের বাড়িতে। চন্দ্রনাথ বাড়িতে নেই। তিনি রয়েছেন মুরারইয়ে গ্রামের বাড়িতে। বোলপুরের বাড়িতে রয়েছেন স্ত্রী ও দুই ছেলে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে উঠে এসেছে চন্দ্রনাথের নাম। সেই সূত্রেই ইডি আজ তল্লাশি অভিযানে নেমেছে।
বিশ্বের প্রাচীনতম টি রিসর্ট বলে দাবি করেন তাঁরা। কার্যত যখন এটি চালু হয়েছিল, তখন এমন কনসেপ্ট খুব একটা চালু ছিল না। তাই চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো কাউকে পাওয়া দুষ্কর। ১৮৬২ সালে নির্মিত, বিশ্বের প্রাচীনতম টি এস্টেট-রিসর্টটি দার্জিলিং শহর থেকে মাত্র ২০ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত। কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ ভিউ, মনোরম দৃশ্য সহ একটি খাঁটি, ঐতিহ্যবাহী চা বাগানের অভিজ্ঞতা পেতে হলে আপনাকে এখানে আসতেই হবে।