সম্পর্কে থাকতে গেলে সবদিক ব্যালেন্স করে চলতে হবে। বিশেষত, সঙ্গী ভাল রয়েছেন কি না, তার মনে কিছু চলছে কি না সেই দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। নইলে বিপদ বাড়তে পারে।
সম্পর্কে রয়েছেন অনেকদিন। তবে আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনী কি আদৌ লয়াল? সম্পর্কে ঝগড়া অশান্তি হতেই পারে। চরাই-উতরাই একটা সম্পর্কের স্বাভাবিক ধর্ম। ঝগড়া বা মনোমালিন্য চলাকালীন অনেক সময়ই এই সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ দেখা যেতে পারে। সে সময় মনে হয়, যাঁর জন্য এত কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে, সেই মানুষটা আমাদের জন্য সঠিক তো? এটা একেবারেই অস্বাভাবিক নয়।
সম্পর্কে থাকতে গেলে মাঝে মধ্যে কথা কাটাকাটি হতেই পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বরং এটা না হলেই বুঝতে হবে কোথাও একটা সমস্যা রয়েছে।
অনেক পুরুষের সঙ্গেই তাদের প্রেমিকারা মেলামেশা কমিয়ে দেন। আর এটা তারা অনেক ভেবেচিন্তে করেন। তাদের এই কাজের পিছনে থাকে নির্দিষ্ট কারণ।
বাড়িতে স্ত্রী খুশি তো সংসার 'হ্যাপি'। শান্তিতে থাকতে পারবেন। রোজ রোজ ঝামেলা হবে না। দাম্পত্যের গাড়ি মসৃণ গতিতে এগিয়ে যাবে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৫৪% সিঙ্গল চাইছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যাটবটই হোক তাঁদের পার্টনার। তাঁরা রক্তমাংসের পার্টনার চাইছেন না। কিন্তু কী কারণে বাড়ছে ডিজিটাল সঙ্গীর প্রতি প্রেম? রইল ব্যাখ্যা।
অনেক সময়ই দেখা যায় বহু মানুষ নিজেদের এক্স-এর নাম বা এক্স-এর জন্ম তারিখ পাসওয়ার্ডে ব্যবহার করছেন। কিন্তু, আদতে এই অভ্যাস সুরক্ষিত নয়।