ভারত সরকার ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে জওহরলাল নেহরু ন্যাশনাল আরবান রিনিউয়াল মিশন (জেএনএনইউআরএম) চালু করে। আর সেই প্রকল্পের জেরে বাংলাও সুযোগ করে নিয়েছিল অত্যাধুনিক বাস কেনার।
স্থানীয় লিগে বিদেশি ফুটবলার খেলানো যাবে না। এমনটাই নির্দেশ দিয়েছে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন (AIFF)। শুনেছি কেরলের লিগকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। তবে কলকাতা লিগে কী হবে তা এখনও জানানো হয়নি। এই সিদ্ধান্তকে অনেকেই অনেকরকম ভাবে ব্যাখ্যা করছেন। তবে আমার মনে হয়, এতে ভারতীয় ফুটবলের আরও ক্ষতি হবে।
এর ঠিক ৪ বছর পর ১৯২২ সালে ওয়ালফোর্ড অ্যান্ড কোম্পানির (Walford) তৈরি বাস চালাতে শুরু করে ক্যালকাটা ট্রামওয়ে কোম্পানি বা সিটিসি (CTC)। তখন থেকেই কলকাতায় পুরোদমে বাস পরিষেবা চালু হয়।
এবারও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো যখন কলকাতা শহরে কেন্দ্র বিরোধী সুরকে উচ্চগ্রামে বাঁধতে ধর্না মঞ্চে বসেছেন, তখন কার্যত রাজনীতিতে তিনি অভিমন্যুর মতো চক্রব্যূহতে আটকে গিয়েছেন।
নির্বাচিত সরকার সরকারি সংস্থাকে বিকল করে দিয়ে গণতন্ত্রকে দুর্বল করতে পারে। সেক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার জন্য সরকার নির্বাচন করা যেতে পারে। কারণ নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকায় এই ধরনের সরকার নিজেদের আখের গোছানোর চেয়ে জনতার কাজে বেশি করে মনযোগ দেবে।
FIFA World Cup 2022: অভিনব কিছু দেখার আশায় রয়েছি। সার্বিয়াও বড় দল। তাই সহজ হবে না। জিততে হলে একটা গোল যথেষ্ট নয়। গোল বাড়াতে হবে।
FIFA World Cup 2022: থ্রি লায়ন্সদের প্রথম প্রতিপক্ষ ইরানও কিন্তু বেশ শক্তিশালী। এশিয়ার সেরা দল। টক্কর হবে। তবে এগিয়ে কেনরাই। এটা ফুটবল যা কিছু হয়ে যেতে পারে। তাই ইরান যদি জিতে যায় বা ম্যাচ ড্র করতে পারে তবে সেটা এবারের বিশ্বকাপে প্রথম অঘটন হবে। এর আগেও বিশ্বকাপে আমরা এরকম দেখেছি।
যে সব সংগঠন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ডিএ মামলা লড়ছে তাদের অনেকেরই আশা ৪ তারিখ শুক্রবার রাজ্যের মুখ্যসচিব ও অর্থসচিব হাইকোর্টে জানাতে পারে, সরকার ডিএ দেবে। কিন্তু, এখন প্রশ্ন কীভাবে সরকার তা দেবে? সরকারের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন? ডিএ দিতে খরচ কত হবে?
অনেকে বলেন, কালামের থেকে সরে এসে প্রণব মুখোপাধ্যায়কে মুলায়মের সমর্থনের পিছনে যেমন সেই সময় কংগ্রেসের পলিটিক্যাল ম্যানেজার বা রাজনৈতিক দূতদের বিশেষ ভূমিকার কথা জানা যায়, তেমনই অনেকের দাবি, বড় বড় কর্পোরেট সংস্থার চাপও উত্তরপ্রদেশের 'নেতাজি'র মত বদলে সাহায্য করেছিল।
আর হ্যাঁ, সেই কলকাতাতে রাজকীয় ঢঙে দুর্গাপুজো হয়। লাখ লোক নাকি রাত জেগে ঠাকুর দেখে আবার কাছাকাছি জেলার লোকেরা সন্ধ্যাবেলায় শহরে ঢুকে সকালের ট্রেনে বাড়ি ফেরে। এসব গপ্পো আর ছবি পুজোর সময় খবরের কাগজে ঢাউস করে ছাপা হতো, দেখে মনে ঈষৎ উত্তেজনা হতো বটে তবে তা প্রশমিত করতে হতো তৎক্ষণাৎ, কারণ কলকাতায় পুজো দেখতে যাওয়া অত দূর থেকে তখন ভাবাও যেতনা।
এখন প্রশ্ন হল, পুজোর সময় কি কোনওভাবে হেলথি খাবার খেতে পারি না? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে তা কীভাবে সম্ভব? পুজো মানেই প্যান্ডেল হপিং মাস্ট। অনেকে সকাল সকাল বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন ঠাকুর দেখতে। উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতা যান। বা অন্য জায়গার মানুষের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।