Muhammad Yunus: সোমবার রাতে বাংলাদেশে আন্দোলনকারী ছাত্রদের মূল সংগঠন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের তরফে যখন ভিডিও বার্তায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মহম্মদ ইউনুসের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, তখন অনেকেই এর পিছনে আমেরিকার হাত দেখতে পেয়েছেন।
১৯৯৯ সাল থেকে একবারের জন্যও হারেননি, ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে হারতে হয়েছে অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে। আর এই একবার পরাজয়ের কারণে মূল্য চোকাতে হচ্ছে তাঁকে।
বাংলাদেশে জামাত যে ‘জ্বালানো পোড়ানো’ নীতি নিয়েই চলবে, সেটা নতুন কথা নয়। কিন্তু জামাতকে রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন রাখতে গেলে এবং সামাজিকভাবে রুখতে গেলে অন্য রাজনৈতিক বিরোধীদের যে জায়গা ছাড়তে হবে, এটা আওয়ামী লীগ বুঝলে মঙ্গল।
সেই সূত্রেই লেখক প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন, ট্যুইটারে করা আমার ‘বাম-কংগ্রেসি জালিয়াতি’র অভিযোগটি ভ্রান্ত। কিন্তু অভিযোগটি যে সম্পূর্ণরূপে ভুল নয় সেটা তিনি উল্লেখ করার প্রয়োজন বোধ করেননি। তা না করার কারণ আমার বোধগম্য নয় কারণ সদিচ্ছা থাকলে সহজেই তা করতে পারতেন।
এই মুহূর্তে, যখন আমি ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ রাত ৮টা ১৫ মিনিটে এই নিবন্ধটি লিখছি, তখনই কোচিং শহর কোটা থেকে এক কিশোরের মৃত্যুর খবর এসেছে। ওই ছাত্র আট দিন আগে তার কক্ষ থেকে নোট লিখে নিখোঁজ হয়। বাবা-মায়ের নিশ্চয়ই তাঁর মনের অনুভূতি সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা ছিল না, অন্যথায় তাঁরা তাকে থামিয়ে দিতেন।
কোচবিহারের বিভূতিভূষণ ভৌমিকের মেয়ে আরতি ভৌমিক বাংলা ছবির রুপালি পর্দায় হয়ে গেলেন অঞ্জনা ভৌমিক। ১৯৬৪ তে পীযূষ বসুর পরিচালনায় "অনুষ্টুপ ছন্দ"।
পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান রাজনীতি বুঝতে গেলে সন্দেশখালির ছবিটা আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া দরকার। সন্দেশখালি ছাড়া এই আলোচনা অসম্পূর্ণ থাকে। সন্দেশখালি নিয়ে আলোচনার অনেকগুলো দিক আছে। তবে প্রাথমিকস্তরেই বলতে হবে, ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির কথা।
Ayodhya Ram Mandir: এখন প্রশ্ন হল ভারতের উত্তর ভারতীয় হিন্দি অঞ্চলে যদি এই ইভেন্টকে মূলধন করে বিজেপি জয়ের চিত্রনাট্য তৈরি করার স্বপ্ন দেখছে, তখন কি পশ্চিমবঙ্গেও বিজেপি এই রাম মন্দির নির্মাণের ইস্যুর ফায়দা পাবে?
আমার ভাগ্য এত খারাপ বুঝতে পারিনি। ট্রেন থেকে কয়েকজন করসেবক নেমেছিল চা খেতে। আমি চাইনি ওরা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাক। ওদের দেখতেই ট্রেন থেকে নামি।
অযোধ্যায় রামমন্দির হচ্ছে। চলতি মাসেই তার উদ্বোধন। তবে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা গবেষক তথাগত রায়ের মতে, এখনও এই দেশের ইতিহাসকে মুছে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে।
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর। সেদিন পশ্চিমবঙ্গ থেকে হাজার হাজার করসেবক গিয়েছিলেন অযোধ্যায়। তাঁদের উদ্দেশ্যও পূরণ হয়। কিন্তু তারপরের ঘটনা অনেকের জানা নেই। করসেবকদের প্রাণ হাতে করে বাড়ি ফিরতে হয়। লিখছেন বিজেপি নেতা দুধকুমার মণ্ডল। আজ প্রথম পর্ব।