Google Search: ইন্টারনেটে অনেক তথ্য সহজে পাওয়া যায়। এ ব্য়াপারে কোনও সন্দেহ নেই। জলদি তথ্য, খবর পাওয়া যায় ইন্টারনেট আমাদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: নিউ টাউন Coffee House পেল আউটডোর ইউনিট, আড্ডা হবে দিলখোলা
তবে এর অনেক ক্ষতিকর দিকও আছে। যদি সাবধান না থাকি তা হলে আমাদের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীর অনুমতি না পেলে বিকল্প জায়গায় পৌষমেলা করতে চায় বোলপুর পুরসভা
আমাদের মধ্যে অনেকেই ব্য়াঙ্কের কাস্টমার কেয়ারের নম্বর গুগল-এ সার্চ করি। যেমন আর পাঁচটা বিষয়ের ব্য়াপারে সার্চ করি।
আরও পড়ুন: ভুল করেও পেঁপে খাওয়া উচিত নয় এঁদের, হতে পারে বড়সড় ক্ষতি
তবে এই জিনিসের জন্য যেন ওঁৎ পেতে বসে থাকে প্রতারকরা। তারা আপনার টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। এ নিয়ে আগেও রিপোর্ট এসেছিল। স্টেট ব্য়াঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India বা SBI) গ্রাহকদের সতর্ক করে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: গাজরের এই ৬ জবরদস্ত ফায়দা জানলে রোজ খাবেন, দেখুন...
ব্যাঙ্কের নাম করে গ্রাহকদের টাকা হাতানো হচ্ছে। এর ফলে গ্রাহক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন। তবে তা যেন না হয় তাই স্টেট ব্য়াঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গ্রাহকদের সতর্ক করে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: কোষ্ঠকাঠিন্য বিপজ্জনক, এই ১০ ঘরোয়া উপায়েই মুশকিল আসান
কারণ এ ভাবে প্রতারকরা ব্যাঙ্কের ভুয়ো কাস্টমার কেয়ার নম্বর একটা সাইট বানিয়ে তাতে দিয়ে দেয়। আর এই সাইটকে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের মাধ্যমে গুগলে টপে নিয়ে আসা হয়। এবার যখন কোনও গ্রাহক ব্য়াঙ্কের কাস্টমার কেয়ারের নম্বর খুঁজতে গিয়ে গুগলে সার্চ করেন, তখন তিনি ওই ওয়েবসাইট দেকতে পান।
আরও পড়ুন: PWD ইঞ্জিনিয়ারের বাড়িতে জলের বদলে বেরোচ্ছে টাকা! মাথায় হাত দুর্নীতি দমন শাখার
সেখানে থাকা ফোন নম্বরে তিনি ফোন করতে পারেন। কিন্তু সেটি আসলে ভুয়ো নম্বর। এর সঙ্গে ব্যাঙ্কের কোনও সম্পর্ক নেই।
এবার ফোন করলে স্ক্য়ামাররা গ্রাহকদের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য জেনে নেন। গ্রাহকের কোনও ধারণা থাকে না যে তিনি প্রতারণার ফাঁদে পড়েছেন। তিনি ভুল করেন। আর নিজের তথ্য সেখানে জানিয়ে দেন। আর এর ফল হয় মারাত্মক। তিনি আর্থিক ভাবে প্রতারিত হন।
তাঁর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের মাধ্যমে তাঁর ব্যাঙ্কের টাকা তুলে নেওয়া হয়। তাই এ বিষয়টি নিরাপদ নয়। স্টেট ব্য়াঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India বা SBI) জানাচ্ছে, গুগল সার্চে ব্য়াঙ্কের কাস্টমার কেয়ার নম্বর সার্চ করা মোটেই সেফ নয়। তা জানার জন্য সব সময় ব্য়াঙ্কের সরকারি ওয়েবসাইট দেখা দরকার।