Advertisement

Awami League : হাসিনার 'নিষিদ্ধ' আওয়ামি লিগের জায়গায় জায়গায় মিছিল, চরম উত্তেজনা ঢাকায়

বাংলাদেশে অন্তবর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। দমন-পীড়ন নেমে আসে সেই দলের কর্মী-সমর্থকদের উপর। অনেকে খুন হন, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।

Muhammad Yunus,Sheikh HasinaMuhammad Yunus,Sheikh Hasina
Aajtak Bangla
  • ঢাকা ও দিল্লি ,
  • 21 Oct 2025,
  • अपडेटेड 10:13 PM IST
  • নিষেধাজ্ঞাকে তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশে মিছিল বের করল আওয়ামি লিগ
  • মিছিল ঘিরে উত্তেজনা ঢাকায়

ইউনূস সরকারের নিষেধাজ্ঞাকে তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশে মিছিল বের করল আওয়ামি লিগ। রাজধানী ঢাকার নানা জায়গায় এদিন বহু মানুষ জমায়েত করে। মিছিল বের হয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১৩১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

বাংলাদেশে অন্তবর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। দমন-পীড়ন নেমে আসে সেই দলের কর্মী-সমর্থকদের উপর। অনেকে খুন হন, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। যদিও শেখ হাসিনা তা নিয়ে একাধিকবার বার্তা দিয়েছেন কর্মীদের, সাহস জুগিয়েছেন, সরকারের সমালোচনা করেছেন। এরইমধ্যে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর সেই ভোটে আওয়ামি লিগ অংশগ্রহণ করতে পারবে না। তার বিরোধিতা শুরু হয়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। 

মঙ্গলবার সকালে ঢাকার উত্তরা, গুলশান, খিলক্ষেত, ক্যান্টনমেন্ট, ধানমাণ্ডি, নিউমার্কেট,  মোহাম্মদপুর, হাতিরঝিল, পল্টন, মতিঝিলের মতো জনবহুল এলাকায় মিছিল বের করেন আওয়ামি লিগের কর্মী-সমর্থকরা। কোনও কোনও মিছিলে শতাধিক আবার কোথাও কোথাও ৩০ জনও ছিলেন মিছিলে। তবে পুলিশ পদক্ষেপ করে। ঢাকার একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত ১৩১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

পুলিশ জানিয়েছে, আওয়ামি লিগেই সেই সব মিছিল থেকে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল। দলটি নিষিদ্ধ। তারা কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। সরকারের এই নির্দেশিকা থাকায় মিছিল আটকানো হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে বলেও জানান এক পুলিশকর্তা। 

গত ১০ মে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এক বিশেষ সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামি লিগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়। সেই থেকে বাংলাদেশে কার্যত ঘরবন্দী আওয়ামি লিগ। তবে ভোটের আগে তারাও মরণ কামড় দেবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। 

Read more!
Advertisement
Advertisement