Advertisement

Adani Power Bangladesh: ঢাকার বড় স্বস্তি, বাংলাদেশে ফের সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ পরিষেবা চালু করল আদানি

আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ কোম্পানি বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় শুরু করেছে। বকেয়া পরিশোধ না করার কারণে, কোম্পানিটি গত বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশে সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছিল। আদানি পাওয়ারের প্ল্যান্টটি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত।

	বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুত্‍ পরিষেবা চালু করে দিল আদানি গোষ্ঠী বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুত্‍ পরিষেবা চালু করে দিল আদানি গোষ্ঠী
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 27 Mar 2025,
  • अपडेटेड 3:10 PM IST

আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ কোম্পানি বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় শুরু করেছে। কয়েক মাস আগে, বাংলাদেশ থেকে বকেয়া পরিশোধ না করার কারণে কোম্পানিটি তাদের বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে কমিয়ে এনেছিল। ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (BPDB) চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বৃহস্পতিবার বলেছেন যে আমরা আদানিকে নিয়মিতভাবে অর্থ প্রদান করছি এবং আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিদ্যুৎ নিচ্ছি। তবে তিনি কত টাকা দেওয়া হয়েছে এবং পূর্ববর্তী পাওনা পরিশোধ করা হয়েছে কিনা তা প্রকাশ করেননি। BPDB-র তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে, আদানি দুই সপ্তাহ আগে বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়িয়েছিল। এই খবরের পর, কোম্পানির শেয়ারের দাম ২% বেড়ে যায়। তবে, এই বছর আদানি পাওয়ারের শেয়ার প্রায় ৫% কমেছে।

গত বছরের নভেম্বরে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের ১,৬০০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে সরবরাহ অর্ধেক করে দেয়। এই প্ল্যান্ট  ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত। বাংলাদেশ সময়মতো অর্থ প্রদান করতে না পারার কারণে এটি ঘটে। সেই সময় বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের মুখোমুখি ছিল। বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু হলে গ্রীষ্মের মাসগুলিতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট এড়াতে বাংলাদেশ অনেকটাই সমর্থ হবে। ধারণা করা হচ্ছে যে এই গ্রীষ্মে সেখানকার তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তারও বেশি হতে পারে।

কত টাকা বাকি আছে?
সূত্র জানায়, এক পর্যায়ে বাংলাদেশের কাছে আদানির পাওনা ৮৫০ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এখন এটি ৮০০ মিলিয়ন ডলার এবং আগামী ছয় মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে। BPDB  আদানির ঋণদাতাদের গ্যারান্টিও দিয়েছে যাতে কোম্পানিটি পরিচালনার জন্য অর্থের ঘাটতির সম্মুখীন না হয়। বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে একটি বড় পদক্ষেপ। এতে দুই দেশের মধ্যে আস্থা বৃদ্ধি পাবে এবং বাণিজ্য সহজ হবে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement