Advertisement

Chittagong News: রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ নিয়ে চট্টগ্রামে ভিড়ল আমেরিকার জাহাজ, কী প্ল্যান ট্রাম্পের?

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে আমেরিকার পণ্যবাহী জাহাজ। সাদা চোখে দেখলে সেই জাহাজে করে পাঠানো হয়েছে প্রচুর ময়দা ও খাদ্য সামগ্রী। কাদের জন্য এই সব খাদ্য পাঠানো হয়েছে? যেটা জানা যাচ্ছে, রোহিঙ্গাদের জন্য এই বিপুল পরিমাণ খাদ্য পাঠাচ্ছে আমেরিকা। কিন্তু সূত্রের খবর, এই ময়দা ও অন্য খাবারের আড়ালে আসলে অস্ত্রও পাঠিয়েছে আমেরিকার সেনা ওই জাহাজে।

চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে আমেরিকার পণ্যবাহী জাহাজচট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে আমেরিকার পণ্যবাহী জাহাজ
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • কলকাতা,
  • 21 May 2025,
  • अपडेटेड 11:35 AM IST

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে আমেরিকার পণ্যবাহী জাহাজ। সাদা চোখে দেখলে সেই জাহাজে করে পাঠানো হয়েছে প্রচুর ময়দা ও খাদ্য সামগ্রী। কাদের জন্য এই সব খাদ্য পাঠানো হয়েছে? যেটা জানা যাচ্ছে,   রোহিঙ্গাদের জন্য এই বিপুল পরিমাণ খাদ্য পাঠাচ্ছে আমেরিকা। কিন্তু সূত্রের খবর, এই ময়দা ও অন্য খাবারের আড়ালে আসলে অস্ত্রও পাঠিয়েছে আমেরিকার সেনা ওই জাহাজে। 

 আমেরিকা মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের চট্টাগ্রাম থেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি সেফ জোন তৈরি করতে চাইছে। যেটাকে পরবর্তীকালে আমেরিকা ভারতের উত্তর ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিকে অশান্ত করতে কাজে লাগাতে পারবে। একটু ভেবে দেখলে এটা স্পষ্ট হয়ে যাবে আমেরিকার এই ক্ষেত্রে প্ল্যান কিন্তু সেই ১৯৮০ সালের মতোই। প্রসঙ্গত ১৯৮০ সালে এই কায়দায় আফগানিস্তানকে অশান্ত করতে পাকিস্তানকে কাজে লাগিয়েছিল আমেরিকা। এবার সেই একই ছকে রোহিঙ্গাদের জন্য সেফ প্যাসেজ তৈরি করতে চায় রাখাইন প্রদেশে। রোহিঙ্গাদের খাওয়া দাওয়ার সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি অস্ত্রও পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এমনকী তাদের প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে আড়ালে। সবটাই হচ্ছে আমেরিকার মদতেই। 

আমেরিকার যে জাহাজটি চট্টগ্রামে নোঙর করেছে সেই সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। চাল, ময়দা, খাবার নিয়ে আসা এই জাহাজের সামনে হাজির হয়ে ছবি তুলতে দেখা গিয়েছে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জেকবসনকে। যেটা জানা যাচ্ছে চট্টগ্রাম থেকে রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের পাঠাতে একটি সেফ করিডর বানানো হচ্ছে। আর যতদিন না এই করিডর তৈরি হচ্ছে ততদিন এই রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসামগ্রী পাঠানো হচ্ছে জাহাজে। আর খাবারের আড়ালে পাঠানো হচ্ছে অস্ত্র। চলছে প্রশিক্ষণও।

Read more!
Advertisement
Advertisement