Advertisement

Sohana Saba Bangladesh: আরেক বাংলাদেশি নায়িকা আটক, শাওনের পর ইউনূস সরকারের রোষে সোহানা

বাংলাদেশে পুলিশ হেফাজতে আরও এক অভিনেত্রী। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে অভিনেত্রী ও মডেল সোহানা সাবাকে ‘জিজ্ঞাসাবাদের জন্য’ হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

বাংলাদেশি অভিনেত্রী সোহানা সাবা আটক।বাংলাদেশি অভিনেত্রী সোহানা সাবা আটক।
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 07 Feb 2025,
  • अपडेटेड 2:01 PM IST

বাংলাদেশে পুলিশ হেফাজতে আরও এক অভিনেত্রী। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে অভিনেত্রী ও মডেল সোহানা সাবাকে ‘জিজ্ঞাসাবাদের জন্য’ হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

বৃহস্পতিবার রাতে তাকে আটক করে ডিবি দফতরে নিয়ে যাওয়া হয়। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে এমনটাই জানিয়েছেন, ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
 
বাংলাদেশের একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছর অগাস্টে সেদেশে আন্দোলনের সময়ে সোহানা সাবাসহ শিল্পীদের একাংশ হোয়াটসঅ্যাপে 'আলো আসবেই' নামের একটি গ্রুপে ছিলেন। সেখানে তাঁরা ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সক্রিয় ছিলেন বলে অভিযোগ উঠে।

এদিকে পরে ছাত্র আন্দোলনে সরকারের পতন হয়। এর মাসখানের পর ৩ সেপ্টেম্বর হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের বিভিন্ন মেসেজের স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ে। আর তখনই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন সোহানা সাবা। শুরু হয় তুমুল বিতর্ক।

বাংলাদেশের নেটিজেনদের একাংশ দাবি তোলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের 'দমন-পীড়নের পক্ষে' অবস্থান নিয়েছিলেন ওই গ্রুপে থাকা অভিনেত্রী ও অন্য শিল্পীরা।

যদিও বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ এখনও ঠিক কোন অভিযোগে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে, তা জানায়নি।   

অভিনেত্রী সোহানা সাবা তার ক্যারিয়ার শুরু করেন নাচের মাধ্যমে। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশে একজন অভিনেত্রী ও মডেল হিসাবে পরিচিত। বাংলাদেশি টেলিফ্লিম বা নাটকেও বেশ পরিচিত মুখ তিনি। ইউটিউবে আফরান নিশোর মতো প্রথম সারির অভিনেতার সঙ্গে বিভিন্ন 'নাটকে' অভিনয় করেছেন তিনি।

উল্লেখ্য, এর আগে ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে অভিনেত্রী-সংগীত শিল্পী মেহের আফরোজ শাওনকে গ্রেফতার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তার আগে সেদিন সন্ধ্যাতেই শাওনের গ্রামের বাড়িতে আগুন লাগানোর খবর আসে। 

বাংলাদেশের ওয়াতিবহাল মহলের অভিযোগ, অগাস্ট আন্দোলনের বিরোধিতা করা বা আওয়ামী লিগের সমর্থনকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেই ইউনূস সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। 

উল্লেখ্য, বুধবার থেকে ফের বাংলাদেশে নতুন করে অশান্তি বাড়তে শুরু করে। বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত বাড়ির বাইরের দরজা ভেঙে ফেলা হয়। বাড়ির ভিতরে ঢুকে ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ছবি ও ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। তাতে অগ্নিসংযোগের ছবিও ধরা পড়ে। এরপর বৃহস্পতিবার সকালে বাড়িটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে বলে দেখা যায়।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement