Advertisement

Bangladesh Awami League: বাংলাদেশে আওয়ামি লিগের পার্টি অফিস দখল, শেখ হাসিনার পাটি কি উঠে গেল?

বাংলাদেশ আওয়ামি লিগের প্রধান কার্যালয় কি 'দখল' হয়ে যাচ্ছে? অজ্ঞাত পরিচয় একদল মানুষের কর্মকাণ্ডে অন্তত সেই ইঙ্গিতই মিলছে। ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ‘International Institute on Fascism and Genocide’ নামে এক ব্যানার টাঙানো হয়েছে।

ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখলের চেষ্টা।ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখলের চেষ্টা।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Jul 2025,
  • अपडेटेड 5:49 PM IST
  • বাংলাদেশ আওয়ামী লিগের প্রধান কার্যালয় কি 'দখল' হয়ে যাচ্ছে?
  • অজ্ঞাত পরিচয় একদল মানুষের কর্মকাণ্ডে অন্তত সেই ইঙ্গিতই মিলছে। 
  • ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ‘International Institute on Fascism and Genocide’ নামে এক ব্যানার টাঙানো হয়েছে।

বাংলাদেশ আওয়ামি লিগের প্রধান কার্যালয় কি 'দখল' হয়ে যাচ্ছে? অজ্ঞাত পরিচয় একদল মানুষের কর্মকাণ্ডে অন্তত সেই ইঙ্গিতই মিলছে। ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ‘International Institute on Fascism and Genocide’ নামে এক ব্যানার টাঙানো হয়েছে। শুরু হয়েছে ঝাঁট দেওয়া, সাফাইয়ের কাজ। কিন্তু কে বা কারা এই কাজের নির্দেশ দিয়েছে, তাই নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে সকলে। যাঁরা এই পরিষ্কারের কাজ তদারকি করছেন তাঁরাও ঠিক করে জানাতে নারাজ। তাঁদের দাবি, আগামী ৫ অগাস্টের(সরকার পতনের এক বছর) মধ্যেই কাজ হবে।

সাফাইকর্মীদের তদারকি করছেন শেখাওয়াত হোসেন নামের এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, 'এটি ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আমলের বিল্ডিং। আমরা আর নতুন করে কোনও ফ্যাসিস্টের জন্ম চাই না। তাই এই বিল্ডিংটি আমরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিচ্ছি। এই কাজের জন্য কারও অনুমতির প্রয়োজন নেই।'

বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের ২৩ নম্বর ঠিকানার ওই বিল্ডিং একসময় দলীয় কর্মী-নেতাদের ভিড়ে গমগম করত। সামনে দাঁড়িয়ে থাকত একের পর এক গাড়ি। এখন সেই বিল্ডিংয়ের সামনেই টাঙানো হয়েছে বিশাল ব্যানার। তাতে লেখা, 'International Institute on Fascism and Genocide'। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ জন কর্মী এই বিল্ডিংয়ে সকাল হলেই চলে আসছেন। জোরকদমে চলছে সাফ-সাফাই।

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ আওয়ামী লিগ সেদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল আওয়ামি লিগ। তবে গত বছর অগাস্ট অভ্যুথানে সেই আওয়ামি লিগ সরকারেরই পতন ঘটে। আওয়ামী লিগের সমস্ত কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করে অন্তর্বর্তী সরকার।

এরপরেই দেশজুড়ে আওয়ামী লিগের একাধিক অফিস পুড়িয়ে ফেলা হয়। এমনকি এই বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের প্রধান কার্যালয়ও বাদ যায়নি।

আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা এবং তাঁর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিচিহ্ন একে একে সরিয়ে দিয়েছেন। আগেই শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই বাড়িটিই আগে বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম হিসেবে ব্যবহৃত হত। 

Read more!
Advertisement
Advertisement