Advertisement

Paresh Baruah: কুখ্যাত জঙ্গিনেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যুদণ্ড খারিজ বাংলাদেশে, ৬ জন খালাস

চট্টগ্রাম অস্ত্র চোরাচালান মামলায় ফাঁসির সাজা খারিজ নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন ULFA-র প্রধান পরেশ বড়ুয়ার। তাঁর মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি কমিয়ে যাবজ্জীবন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রথম আলো।

কুখ্যাত জঙ্গিনেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যুদণ্ড খারিজ বাংলাদেশে, ৬ জন খালাসকুখ্যাত জঙ্গিনেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যুদণ্ড খারিজ বাংলাদেশে, ৬ জন খালাস
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 18 Dec 2024,
  • अपडेटेड 2:23 PM IST
  • বড়ুয়া এখন চিনের আশপাশে কোনও জায়গা থেকে কাজ করছে বলে জানা গিয়েছে
  • তাঁর মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি কমিয়ে যাবজ্জীবন করা হয়েছে

চট্টগ্রাম অস্ত্র চোরাচালান মামলায় ফাঁসির সাজা খারিজ নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন ULFA-র প্রধান পরেশ বড়ুয়ার। তাঁর মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি কমিয়ে যাবজ্জীবন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রথম আলো। এছাড়াও বাংলাদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও অন্য পাঁচজনকে খালাস করেছে আদালত। এই মামলাটি অস্ত্র চোরাচালান সংক্রান্ত। মামলায় আসামিদের আপিলের ওপর শুনানি শেষে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের বেঞ্চ বুধবার এই রায় দিয়েছে।

২০০৪ সালে বাংলাদেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং জামায়াতে ইসলামীর শাসনামলে অস্ত্রের বিশাল চালান বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। সিইউএফএল ঘাট থেকে আটক করা হয় ১০ ট্রাকভর্তি অস্ত্রের চালান। চোরাচালানে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ার যায়। বাবর ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়া সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশের শাসকগোষ্ঠী উলফার পরেশ বড়ুয়াকেও আশ্রয় দিয়েছিল। বড়ুয়া এখন চিনের আশপাশে কোনও জায়গা থেকে কাজ করছে বলে জানা গিয়েছে। এই মামলায় ৬ জনের ফাঁসির সাজা খারিজ হয়ে গিয়েছে। তাঁদের মধ্য়ে রয়েছে পরেশ বড়ুয়া। তার সাজা কমিয়ে যাবজ্জ্বীবন করা হয়েছে। অন্যদের ১০ বছরের জন্য কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

গত অগাস্টেই পতন হয়েছে বাংলাদেশের শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামি লিগ সরকারের। তিনি বর্তমানে ভারতে আশ্রয়ে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ভারতবিরোধী শক্তিদের তিনি দমন করেছিলেন। যদিও বর্তমানে বাংলাদেশে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ভারতবিরোধী কর্মকাণ্ড বাড়ছে। পাশাপাশি ওখানে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপরেও হামলার একাধিক ঘটনা সামনে আসছে।

আরও পড়ুন

Read more!
Advertisement
Advertisement