Advertisement

Bangladesh Army: সেনার দখলে বাংলাদেশ, সেনাপ্রধান কে? যা জানা জরুরি

Bangladesh Army: বাংলাদেশে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। এতটাই সঙ্গীন যে পুলিশ সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনী সদর দফতরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে বড় বৈঠক চলছে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে, পুলিশ সরিয়ে বাংলাদেশের দখল সেনার হাতেপরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে, পুলিশ সরিয়ে বাংলাদেশের দখল সেনার হাতে
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 05 Aug 2024,
  • अपडेटेड 3:15 PM IST

Bangladesh Army: ভয়াবহ পরিস্থিতি প্রতিবেশী বাংলাদেশে। সংরক্ষণের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের জেরে এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গদি বাঁচানোই বড় প্রশ্ন হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। এতটাই সঙ্গীন যে পুলিশ সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনী সদর দফতরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে বড় বৈঠক চলছে।

বাংলাদেশের ক্রমাগত পরিস্থিতির অবনতির মধ্যে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান দেশের উদ্দেশে ভাষণ দিতে পারেন। দেশব্যাপী কারফিউ উপেক্ষা করে হাজার হাজার বিক্ষোভকারী লংমার্চের জন্য ঢাকার শাহবাগ মোড়ে জড়ো হন। এর আগে রবিবার হিংসার ঘটনায় শতাধিক মানুষ মারা গিয়েছেন। এর মধ্যে ১৯ জন পুলিশ কর্মী রয়েছেন।

কিছুদিন আগে পাকিস্তানে যেমন ছিল, বাংলাদেশের অবস্থা তেমনই হচ্ছে। পাকিস্তানের মতো অভ্যন্তরীণ কোন্দলে জেরবার বাংলাদেশে লংমার্চের ডাক দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে আইন অমান্য আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন ছাত্রনেতারা।

আরও পড়ুন

ঢাকায় শিক্ষার্থীদের লংমার্চ কেন?
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী কারফিউ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সোমবার রাজধানী ঢাকায় লংমার্চের জন্য জড়ো হয়েছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফে সোমবার একদিনের লংমার্চের ডাক দিয়েছে। এই লংমার্চকে সামনে রেখে বিপুল সংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী ও সাঁজোয়া যান রাস্তায় টহল দিতে দেখা গিয়েছে।

খবরে বলা হচ্ছে, এই বিক্ষোভের সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ বলেছে, এই সরকার অনেক ছাত্রকে হত্যা করেছে। এখন সময় এসেছে, সরকারকে তার কৃতকর্মের হিসাব দিতে হবে। প্রতিটি শিক্ষার্থী সোমবার ঢাকায় অবস্থান করছে। আরেক ছাত্র এম জুবায়ের বলেন, মিছিল কেউ আটকাতে পারবে না। তাদের মোকাবিলা করলে বাংলাদেশকে স্বাধীন করব। আমি আমার সেনা ভাইদের বলতে চাই স্বৈরশাসকদের সমর্থন না করতে। হয় আপনি মানুষকে সমর্থন করুন বা নিরপেক্ষ থাকুন। 

সেই সঙ্গে এই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্ধ থাকা সব বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।

 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement