Advertisement

Bangladesh Election 2026: ফেব্রুয়ারির শুরুতেই ভোট বাংলাদেশে, জরুরি বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলো; BNP-র PM পদপ্রার্থী খালেদা?

বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সোমবার এক জরুরি বৈঠক করে। বৈঠকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা। বৈঠকে নিশ্চিত করা হয়েছে , ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন হবে।

 ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 03 Nov 2025,
  • अपडेटेड 3:50 PM IST

বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সোমবার  এক জরুরি বৈঠক করে। বৈঠকে  সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা। বৈঠকে  নিশ্চিত করা হয়েছে , ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন হবে।

এদিকে বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় ঠিক করতে জরুরি বৈঠক করল  বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। সোমবার দুপুরে ঢাকার  গুলশানে বিএনপির চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দলীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে প্রথম পর্বের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হতে পারে। এদিকে কে হতে পারেন বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী? তা নিয়েও জল্পনা ক্রমশ বাড়ছে। 

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিদেশি কূটনীতিকরা। তাদের প্রশ্ন ছিল- আপনাদের দল যদি সরকার গঠন করে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? তখন দলের চেয়ারপার্সন  খালেদা জিয়া জেলে ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে থাকায় এর কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি বিএনপি। সাত বছর পর প্রশ্নটি আবার সামনে আসছে। তবে এবার শুধু বিএনপি নিয়ে নয়, অন্য দল বা জোট হলে কে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন, কে যোগ্য এসব নিয়েও আলোচনা জোরদার হচ্ছে। 

সম্প্রতি এক বক্তব্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের দলীয় চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া যদি সুস্থ থাকেন এবং কাজ করার উপযোগী থাকেন, তাহলে তো তিনিই প্রধানমন্ত্রী হবেন। তার অনুপস্থিতিতে আমাদের চেয়ারম্যান তারেক রহমান হবেন। এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত বা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব নেই। বিএনপির ভেতরের অনেকেই মনে করেন, সরকার গঠনের সুযোগ পেলে, তবে ক্ষমতার বিন্যাস অনেকটা সৌদি আরবের ‘বাদশা–রাজপুত্র’ মডেল অনুসারে হতে পারে। খালেদা জিয়া থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর আসনে, আর তারেক রহমান হবেন নীতিনির্ধারক ও প্রশাসনিক পরামর্শদাতা হিসেবে সরকারের মুখ্য শক্তি। তবে দলের তরুণ প্রজন্মের একটি অংশ বিশ্বাস করে, তারেক রহমানের নেতৃত্বেই দলের ভবিষ্যৎ রাজনীতি আরও আধুনিক ও গতিশীল হতে পারে।

Advertisement

উল্লেখ্য, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বড় শক্তি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এরই মধ্যে ৩০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। কিন্তু তারা সরকার গঠন করতে পারলে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন—সে বিষয়ে এখনো কোনো ঘোষণা করেনি।

Read more!
Advertisement
Advertisement