Advertisement

Bangladesh : বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয় ইসকন, হাইকোর্টে খারিজ হয়ে গেল পিটিশন

ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে চেয়ে বাংলাদেশ হাইকোর্টে আবেদন জমা পড়েছিল। সেই আবেদন খারিজ হয়ে গেল। হাইকোর্ট জানিয়ে দিল, তারা জনগণের সঙ্গে আছে। সরকার গোটা বিষয়টা খতিয়ে দেখছে।

Chinmoy DasChinmoy Das
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ও ঢাকা ,
  • 28 Nov 2024,
  • अपडेटेड 3:35 PM IST
  • ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে চেয়ে বাংলাদেশ হাইকোর্টে আবেদন জমা পড়েছিল
  • সেই আবেদন খারিজ হয়ে গেল

ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে চেয়ে বাংলাদেশ হাইকোর্টে আবেদন জমা পড়েছিল। সেই আবেদন খারিজ হয়ে গেল। হাইকোর্ট জানিয়ে দিল, তারা জনগণের সঙ্গে আছে। সরকার গোটা বিষয়টা খতিয়ে দেখছে। একাধিক পদক্ষেপও গ্রহণ করা হয়েছে। অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে ইসকন নিয়ে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে কোনও  সিদ্ধান্ত নেবে না।

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশিস রায় চৌধুরীর বেঞ্চে মামলাটি ওঠে। বাংলাদেশে আইনজীবী হত্যার পর ইসকনকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি করা হয়। যা নিয়ে শোরগোল শুরু হয়। ইসকন-কে মৌলবাদী সংগঠনও বলতে থাকে বাংলাদেশের একাংশ। যার নিন্দা করে ইসকন। ইসকন কোনওভাবেই এই ধরনের কোনও ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়, অবস্থান স্পষ্ট করে দেওয়া হয়। এরপর বুধবার হাইকোর্টে ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আবেদন করা হয়।

বৃহস্পতিবারের মধ্যে হাইকোর্ট একাধিক বিষয়ে সরকারকে রিপোর্ট জমা দিতে বলেছিল। সেই মোতাবেক তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে বাংলাদেশ সরকার কোর্টকে জানায়, আইনজীবী হত্যার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৩৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে যারা হত্যার ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। 

সরকারের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করে হাইকোর্ট। বিচারপতিরা বলেন, সরকারের উচিত মানুষের স্বার্থে কাজ করা। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। যে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো উচিত। তবে সরকারের কাজে তারা সন্তুষ্ট বলে জানান বিচারপতিরা। আইনজীবী হত্যার পর কী কী পদক্ষেপ করেছে সরকার, তাও জানতে চাওয়া হয়। সরকার জানায়, বিভিন্ন জায়গায় বেশি করে সিসিটিভি বসানো হয়েছে। এরপরই ইসকনের বিষয়ে হাইকোর্ট জানায়, তারা মনে করে না  এই বিষয়ে তাদের কোনও পদক্ষেপ করার প্রয়োজন রয়েছে। 

গতকালের পিটিশনে ইসকনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়, এটি একটি ধর্মীয় মৌলবাদী সংগঠন, যা বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করছে। অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্য অনুসারে, এই সংগঠনের কার্যক্রম ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি ও সংবিধান লঙ্ঘন করছে।   

 

Read more!
Advertisement
Advertisement