Advertisement

Bangladesh National Anthem: 'ভারতের চাপানো,' বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কি বদলে যাবে?

Bangladesh National Anthem: বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কি বদলে যাবে? শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকেই এই জল্পনা শুরু হয়েছে। 'আমার সোনার বাংলা' গানটি নিয়ে আলোচনাও শুরু হয়েছে। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের মৌলবাদীরা এই গান পরিবর্তনের দাবি করছে।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বদলের দাবি উঠছে। সরকার কী বলছে?
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Sep 2024,
  • अपडेटेड 10:16 AM IST
  • 'আমার সোনার বাংলা' গানটি নিয়ে আলোচনাও শুরু হয়েছে।
  • বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের মৌলবাদীরা এই গান পরিবর্তনের দাবি করছে।
  • বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর দাবি, দেশের জাতীয় সংগীত ও সংবিধান পরিবর্তন প্রয়োজন।

Bangladesh National Anthem: বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কি বদলে যাবে? শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকেই এই জল্পনা শুরু হয়েছে। 'আমার সোনার বাংলা' গানটি নিয়ে আলোচনাও শুরু হয়েছে। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের মৌলবাদীরা এই গান পরিবর্তনের দাবি করছে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর দাবি, দেশের জাতীয় সংগীত ও সংবিধান পরিবর্তন প্রয়োজন।

আমান আজমি চলতি সপ্তাহের শুরুতেই বলেছিলেন, 'আমি জাতীয় সংগীতের বিষয়টি এই সরকারের উপর ছেড়ে দিচ্ছি। আমাদের বর্তমান জাতীয় সঙ্গীত আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্বের পরিপন্থী। এটি বঙ্গভঙ্গ এবং দুই বাংলার একীকরণের সময়কে প্রতিফলিত করে। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়। সরকারকে নতুন করে জাতীয় সংগীত নির্বাচন করতে কমিশন গঠন করতে হবে।'

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত 'আমার সোনার বাংলা' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন।

সরকারের বিবৃতি

জামায়াতের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশের ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা এএফএম খালিদ হোসেন শনিবার বলেন, 'বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের কোনও পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। রাজশাহীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিদর্শন এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমাবেশে যোগদানের পর হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিতর্কিত কিছু করবে না।'

ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা এএফএম খালিদ হোসেন বলেন, 'প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়।'

'আমরা ভারতে আমাদের ক্রিকেট দলের উপর হামলার খবর শুনেছি। যেহেতু বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) দায়িত্বে আছে, তাই তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে,' ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে খালিদ হোসেনকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে।

মসজিদ, মন্দির এবং ধর্মীয় স্থানগুলিতে হামলাকে 'জঘন্য' উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, 'যারা উপাসনালয়ে আক্রমণ করছে তারা মানবতার শত্রু। তারা অপরাধী এবং বিদ্যমান আইনে তাদের বিচার করা হবে। মাদ্রাসার ছাত্ররা দুর্গাপুজোর সময় মন্দিরগুলির পাহারা দেবে।' 

তিনি বলেন, 'মাদ্রাসার ছাত্ররা কখনই সন্ত্রাসে জড়িত ছিল না। এটা ছিল আগের সরকারের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র।' তিনি বলেন, 'সরকার পরিবর্তনের পর হিন্দু সম্প্রদায়ের কিছু লোকের বাড়িতে যেমন হামলা হয়েছে, তেমনি মুসলমানদের বাড়িতেও হামলা হয়েছে। একে অন্যভাবে দেখা উচিত নয়।'

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement