Advertisement

Bangladesh: 'জাতি-ধর্মের ভেদাভেদ থাকবে না, এই দেশ সবার', জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রায় বললেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘এদেশ সবার। সম্প্রীতির এ বাংলাদেশে শত শত বছর ধরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি, বাঙালি, উপজাতি সবাই মিলে অত্যন্ত শান্তিতে আমরা বসবাস করে যাচ্ছি। সবাই একসঙ্গে এদেশে সুন্দরভাবে ও শান্তিতে বসবাস করব।

বাংলাদেশের সেনাপ্রধান।-ফাইল ছবিবাংলাদেশের সেনাপ্রধান।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 17 Aug 2025,
  • अपडेटेड 2:37 PM IST
  • সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘এদেশ সবার।
  • সম্প্রীতির এ বাংলাদেশে শত শত বছর ধরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি, বাঙালি, উপজাতি সবাই মিলে অত্যন্ত শান্তিতে আমরা বসবাস করে যাচ্ছি।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘এদেশ সবার। সম্প্রীতির এ বাংলাদেশে শত শত বছর ধরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি, বাঙালি, উপজাতি সবাই মিলে অত্যন্ত শান্তিতে আমরা বসবাস করে যাচ্ছি। সবাই একসঙ্গে এদেশে সুন্দরভাবে ও শান্তিতে বসবাস করব। এখানে কোনো জাতি-ধর্মে ভেদাভেদ থাকবে না। সবাই আমরা এদেশের নাগরিক। সবার অধিকার এদেশে আছে। সেভাবেই আমরা ভবিষ্যতে আমাদের সোনালি দিনগুলো দেখতে চাই।’ গতকাল শনিবার রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরে জন্মাষ্টমীর মিছিলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘আজকের এ আনন্দঘন শ্রীকৃষ্ণের হাজার হাজার ভক্ত এখানে উপস্থিত আছেন। এখানে বাদ্য বাজছে। এ আনন্দে আমাদের সঙ্গে নেওয়ায় সাধুবাদ জানাই।

এ ঐতিহাসিক শুভ জন্মাষ্টমীর কেন্দ্রীয় মিছিলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ করায় সবাইকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।’ তিনি বলেন, ‘আজকের এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার হবে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ আমরা সব সময় বজায় রাখব। এদেশ সবার। অনুষ্ঠানে নৌ ও বিমানবাহিনীপ্রধানও আছেন। নবম পদাতিক ডিভিশন আছে। আমরা সবাই মিলে সবসময় আপনাদের পাশে থাকব।’

সেনাপ্রধান বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে সশস্ত্রবাহিনী মোতায়েন আছে। সশস্ত্রবাহিনী আপনাদের সঙ্গে কাজ করে যাবে। আপনারা নিশ্চিন্তে দেশে বসবাস করবেন। ধর্মীয় সব পর্ব বা অনুষ্ঠান উদযাপন করবেন। আনন্দ উদযাপন করবেন। আমরা একসঙ্গে এ আনন্দ ভাগাভাগি করে নেব।’ তিনি আরো বলেন, ‘আজকের এ জন্মাষ্টমীতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের যে আদর্শ, সেই আদর্শ এখান থেকে সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ুক। এ আদর্শের ভিত্তিতে আমরা সুন্দরভাবে একসঙ্গে বাস করব। এ আনন্দ মিছিল ১৯ ও ২০ শতকে একসময় হতো। তারপর এটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আবার শুরু হয়েছে। আশা করি, এ উৎসব ও মিছিল সব সময় জারি থাকবে। সশস্ত্রবাহিনীর পক্ষ থেকে যত ধরনের সাহায্য সহযোগিতা চান, সেটা আমরা দেব।’ পরে মোমবাতি জ্বালিয়ে তিন বাহিনীর প্রধান অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement