Advertisement

Bangladesh: বাংলাদেশে সংবিধান বদলে ফেলার তোড়জোড়, জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট কবে?

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন যে দেশটি সংবিধান সংশোধনের জন্য গণভোট আয়োজন করবে। তিনি জানান, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এবং সেই সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কারের ওপর জাতীয় গণভোটও নেওয়া হবে।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 13 Nov 2025,
  • अपडेटेड 4:32 PM IST
  • বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন যে দেশটি সংবিধান সংশোধনের জন্য গণভোট আয়োজন করবে।
  • তিনি জানান, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এবং সেই সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কারের ওপর জাতীয় গণভোটও নেওয়া হবে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন যে দেশটি সংবিধান সংশোধনের জন্য গণভোট আয়োজন করবে। তিনি জানান, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এবং সেই সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কারের ওপর জাতীয় গণভোটও নেওয়া হবে।

ইউনূস বলেন, গণভোটের ফলাফলের ভিত্তিতে একটি সংবিধান সংশোধন কমিটি গঠন করা হবে, যা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ শাসন কাঠামো নির্ধারণ করবে।

গত বছরের ছাত্র আন্দোলনের পর শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়। তখনই জুলাই মাসে একটি ‘জুলাই সনদ’ প্রণীত হয়, যার লক্ষ্য ছিল দেশের রাজনীতি ও প্রশাসনিক কাঠামোর পুনর্গঠন। সেই সনদের বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই ইউনূস এখন গণভোটের ঘোষণা দিলেন।

প্রথমে নির্বাচন এপ্রিল মাসে হওয়ার কথা থাকলেও, রমজান মাসের আগে ভোট চাওয়ায় রাজনৈতিক দলগুলির অনুরোধে তা ফেব্রুয়ারিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।

ইউনূস বলেন, 'আমি আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ করছি, আমাদের জন্য প্রার্থনা করুন যাতে আমরা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনা করতে পারি। নতুন বাংলাদেশ গঠনের পথে এটি হবে এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ।'
তিনি আরও জানান, নির্বাচনের পর তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন এবং ক্ষমতা একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের সংসদকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট করার প্রস্তাব দিয়েছেন, যাতে প্রশাসনিক ভারসাম্য এবং গণতান্ত্রিক জবাবদিহি আরও জোরদার হয়।

‘জুলাই সনদ’-এর মূল লক্ষ্য ছিল দেশের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং ২০২৪ সালের ছাত্র আন্দোলনকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা। শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনের অবসানের পর এই সনদ নতুন দিশা দেখিয়েছে। তবে সব রাজনৈতিক দল এতে একমত নয়। ন্যাশনাল সিটিজেনস পার্টি (এনসিপি), যা ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের দ্বারা 


 

Read more!
Advertisement
Advertisement