Advertisement

Pori Moni: অন্য মোড় নিচ্ছে পরীমনির বিরুদ্ধে মাদক মামলা? আদালতে কী আবেদন অভিনেত্রীর

Pori Moni: মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেফতার পরীমনি ২৭ দিন কারাগারে বন্দি ছিলেন। গত ৯ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি পরীমনির এই মামলাটিকে ৬ মাস স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। তবে একই সঙ্গে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে চলছে আরও একটি মামলা। আর সেই মামলার তদন্ত ৬ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

পরীমনি ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রামপরীমনি ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রাম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 May 2023,
  • अपडेटेड 3:01 PM IST
  • মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেফতার হতে হয়েছিল বাংলাদেশী অভিনেত্রী পরীমনিকে। অতিক্রান্ত হয়েছে এক বছরের বেশি সময়। কিন্তু এই মাদক মামলা নিয়ে ফের নতুন করে মোড় দেখা দিল।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেফতার হতে হয়েছিল বাংলাদেশী অভিনেত্রী পরীমনিকে। অতিক্রান্ত হয়েছে এক বছরের বেশি সময়। কিন্তু এই মাদক মামলা নিয়ে ফের নতুন করে মোড় দেখা দিল। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ এবং মামলা চূড়ান্ত ভাবে স্থগিত করতে চেয়ে আদলতে আবেদন করলেন অভিনেত্রী। নায়িকার আইনজীবী শাহীনুজ্জুমান শাহীন এমনটাই জানিয়েছে। 

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেফতার পরীমনি ২৭ দিন কারাগারে বন্দি ছিলেন। গত ৯ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি পরীমনির এই মামলাটিকে ৬ মাস স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। তবে একই সঙ্গে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে চলছে আরও একটি মামলা। আর সেই মামলার তদন্ত ৬ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। না হলে আবার নতুন করে মামলা শুরু হবে বলেও জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। 

আরও পড়ুন

জানা গিয়েছে, গত ৮ মার্চ পরীমনির বিরুদ্ধে হওয়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ মামলার করাযক্রম সঅথগিত রাখার আবেদন করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। এই আদেশ দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর এমনটাই। জানা গিয়েছে, ২০২১ সালে পরীমনির বাড়িতে পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে বিপুল পরিমাণে বিভিন্ন বিদেশি ব্র্যান্ডের দামি মদ পাওয়া গিয়েছিল, মদের বোতল ছাড়াও ছিল অন্য মাদকদ্রব্য। পুলিশ সেই মুহূর্তে বাজেয়াপ্ত করে। আর এই অভিযোগে নায়িকাকে গ্রেফতার করা হয়।  পরে অবশ্য তাঁকে জামিনে মুক্ত করা হয়। নায়িকা ছাড়াও আরও দু’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী অফিসাররা।

যদিও বাংলাদেশের সিনেমা জগতের সঙ্গে যুক্ত একাংশ এটাও মনে করেন যে পরীমনির বিরুদ্ধে ওঠা এইসব অভিযোগ মিথ্যা। তাঁদের মতে, ঢাকা ক্লাব কাণ্ডে প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে পরীমনি ধর্ষণের চেষ্টার মতো গুরুতর অভিযোগ আনায় তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। অভিযোগ, আগের গুরুতর মামলার অগ্রগতি হচ্ছে না, অথচ পরে আনা অনেকাংশেই লঘু মামলায় পরীমনিকে বিচারের নামে হেনস্থা করা হচ্ছে। এখন অবশ্য জীবনে কিছুটা থিতু হয়েছেন পরীমনি। বিয়ে করে চুটিয়ে সংসার করছেন। এখন তো তিনি ব্যস্ত থাকছেন তাঁর পুত্র রাজ্যকে নিয়েই।  

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement