Advertisement

Khaleda Zia: ১৭ বছর পর জেল থেকে মুক্তি পেলেন খালেদা জিয়া, প্রকাশ্যে এল ছবি

হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর মুক্তি পান বাংলাদেশের বিরোধী দলনেত্রী খালেদা জিয়া। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ শাহাবুদ্দিন তাঁর মুক্তির ঘোষণা করেন। এরপরই প্রকাশ্যে এল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (BNP) সভাপতির তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছবি। মুক্তির পর তাঁর সঙ্গে  দেখা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

বাংলাদেশের বিরোধী দলনেত্রী খালেদা জিয়াবাংলাদেশের বিরোধী দলনেত্রী খালেদা জিয়া
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 07 Aug 2024,
  • अपडेटेड 11:22 AM IST

Khaleda Zia: হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর মুক্তি পান বাংলাদেশের বিরোধী দলনেত্রী খালেদা জিয়া। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ শাহাবুদ্দিন তাঁর মুক্তির ঘোষণা করেন। এরপরই প্রকাশ্যে এল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (BNP) সভাপতির তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছবি। মুক্তির পর তাঁর সঙ্গে  দেখা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

অসুস্থতার কারণে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়া। সেখানে তাঁকে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব। ৬ অগাস্ট রাষ্ট্রপতির আদেশের পর বিএনপি প্রধানকে মুক্তি দেওয়া হয়। 

১৭ বছর জেলে ছিলেন খালেদা জিয়া
বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে দুর্নীতির দু’টি মামলায় সাজা দিয়ে জেলবন্দি করা হয়। তাঁর মোট ১৭ বছরের জেলের সাজা হয়। দু’বছরের বেশি সময় তিনি জেলে ছিলেন। এরপর পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে হাসিনার সরকার অন্তর্বর্তী আদেশে তাঁর সাজা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ স্থগিত শর্তসাপেক্ষে গৃহবন্দি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তার মেয়াদ ছিল ছ’মাস। তারপর থেকে ছ’মাস পর পর গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ বাড়িয়েছে সরকার।

খালেদা জিয়া প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রধান এবং শেখ হাসিনার কট্টর প্রতিপক্ষ। তিনি বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীও। 

বাংলাদেশ হিংসার পর আটকে পড়া ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মীদের এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিশেষ বিমানে ভারতে আনা হয়। বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় হাইকমিশনের ১৯০ জন কর্মচারী ভারতে ফিরেছেন। প্রায় ৩০ জন কর্মচারী এখনও ঢাকায় রয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত সোমবার সকালেই শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন। তিনি বর্তমানে ভারতে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন কব্জা করে নেয় আন্দোলনকারীরা। সেখানে লুটপাট চালায় তাঁরা। রবিবার থেকে নতুন করে আন্দোলনে উত্তপ্ত হয়েছিল বাংলাদেশ। দেশ ছাড়তে হাসিনাকে মাত্র ৪৫ মিনিট সময় দেয় সেনা। বাংলাদেশের নাগরিকদের উদ্দেশে ভাষণ দিতে চাইলেও তাঁকে তা দিতে দেওয়া হয়নি। এরপর থেকেই চলে তুমুল হামলা-বিক্ষোভ।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement