Advertisement

Bangladesh Elections: বাংলাদেশে নির্বাচন কবে? হাসিনার দল লড়তে পারবে? যা জানা যাচ্ছে...

শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চলছে। যাক প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মহম্মদ ইউনূস। সেদেশর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন হোক চাইছে। যদিও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মহম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে বলেছিলেন, ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের প্রথম দিকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে তার আগেই নির্বাচন চাইছে বিএনপি। চলতি বছরের জুলাই-অগাস্টের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব, এ ব্যাপারে উদ্যোগে নিতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি।

বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে BNP-র কথায় বড় ইঙ্গিত, হাসিনার দল থাকবে?বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে BNP-র কথায় বড় ইঙ্গিত, হাসিনার দল থাকবে?
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 14 Jan 2025,
  • अपडेटेड 4:23 PM IST

শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চলছে। যাক প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মহম্মদ ইউনূস। সেদেশর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন হোক চাইছে। যদিও  অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মহম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে বলেছিলেন, ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের প্রথম দিকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে তার আগেই নির্বাচন চাইছে বিএনপি। চলতি বছরের জুলাই-অগাস্টের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব, এ ব্যাপারে উদ্যোগে নিতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। 

 চলতি বছরের জুলাই-অগাস্টের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব বলে মনে করে বিএনপি। রাজধানী ঢাকার  গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদিক সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্থায়ী কমিটির এ মনোভাবের কথা তুলে ধরেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি, নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। এটা গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা মনে করি, এ বছরের মাঝামাঝি অর্থাৎ জুলাই-আগস্টের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব। এ কারণে আমরা সরকার, নির্বাচন কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এই বছরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ব্যবস্থা নিতে পারি।’ এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্ষদ জাতীয় স্থায়ী কমিটি। 

এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়া নিয়ে প্রথম থেকেই ধোঁয়াশা রয়েছে। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের রেজিস্ট্রেশন থাকবে কিনা এবং আগামী নির্বাচনে দলটি অংশ নিতে পারবে কিনা, তা সময় বলে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেন, সময় আসলে দেখা যাবে কোন কোন দলের রেজিস্ট্রেশন থাকে। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কিনা সময় আসলে দেখা যাবে। সেজন্য কাজ করছে সিইসি।

Advertisement

সিইসি আরও বলেন, "অনেকে একদিনে নির্বাচন করার পরামর্শ দিয়েছেন। তবে একদিনে সব নির্বাচন করা কোনোভাবেই সম্ভব না।" সেইসঙ্গে তিনি জানান , "আগামী জাতীয় নির্বাচন ইভিএম’র মাধ্যমে হবে না। প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া সময় অনুযায়ী নির্বাচন করার জন্য কাজ করছি। যা সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মধ্যে দিয়ে হবে। এবার নির্বাচনে প্রবাসীরাও অংশ নিতে পারবেন।" এর আগে ৩০ডিসেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাছির উদ্দীন বলেছিলেন, সরকার বা বিচার বিভাগ নিষিদ্ধ না করলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। তিনি বলেন, "নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে চলে এবং বাইরের কোনও চাপ নেই। সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণে আমরা বদ্ধপরিকর।"

Read more!
Advertisement
Advertisement