Advertisement

একাধিক মন্দিরে বিগ্রহ নষ্ট, বহু হিন্দু বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ বাংলাদেশে

নামাজের সময় কীর্তন নিয়ে গোলমাল। হিন্দু মন্দিরের বিগ্রহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল মুসলিম কট্টরপন্থীরা। বাংলাদেশের খুলনায় ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য। নিন্দায় গোটা বিশ্ব। পাকিস্তানের দেখানো পথেই হাঁটছে তারা !

এ কী অবস্থাএ কী অবস্থা
Aajtak Bangla
  • খুলনা,
  • 09 Aug 2021,
  • अपडेटेड 12:48 AM IST
  • পাকিস্তানের পথেই বাংলাদেশ
  • হিন্দু মন্দিরের বিগ্রহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল
  • ভাঙা হল হিন্দুদের বাড়িও

পাকিস্তানের পথেই কি বাংলাদেশ? বাংলাদেশের মন্দিরে ভাঙচুর। পঞ্চাশের বেশি হিন্দু ঘরে লুঠপাট অগ্নিসংযোগ।

কট্টরপন্থীদের কবলে হিন্দু মন্দির

বাংলাদেশের কিছু কট্টরবাদী মুসলিম সংগঠন হিন্দু মন্দিরে নির্বিচারে ভাঙচুর চালায়। হিন্দুদের ঘরে লুটপাট চালিয়ে সর্বস্বান্ত করে দিয়েছে ওই সমস্ত পরিবারকে। লুঠপাটের সময়ে ত্রিশের বেশি হিন্দু ব্যক্তি জখম হয়েছেন। এমনকী ঘরে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

আরও পড়ুন

পাকিস্তানের দেখানো পথেই বাংলাদেশ

পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের হিন্দুদের উপরে অত্যাচারের ঘটনা রোজকার ঘটনা। এখন বাংলাদেশও সে পথেই হাঁটছে। বাংলাদেশ খুলনা জেলার গোবরা গ্রামে হিন্দু মন্দিরে কট্টরপন্থীরা ভাঙচুর চালায়। অকথ্যভাবে অত্যাচার চালায়। হিন্দুদের উপর মন্দির স্থাপিত প্রতিমা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়।

একাধিক এলাকায় মুসলিম কট্টরপন্থীদের দাপট 

শিয়ালি, মল্লিকপুর এবং গোবরাতে রাতে আচমকা কয়েকশো কট্টরপন্থী মুসলিম একত্রিত হয়ে এলাকায় ছটি মন্দিরে ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ করে কট্টরপন্থীরা। পঞ্চাশের বেশি মন্দিরের প্রতিমা এবং বিগ্রহ নষ্ট করে দেয় যেখানে হিন্দু পরিবারকে লক্ষ্য করে তারা এই অত্যাচার চালানো শুরু করেয

হিন্দুরা আক্রান্ত

হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় যথেচ্ছভাবে। কয়েকটি বাড়িতে কট্টরপন্থীরা আগুন লাগিয়ে দেয়। বহু দোকানে লুটপাট চালানো হয়। কট্টরপন্থীদের হামলাতে ৩০ এরও বেশি লোক গুরুতর জখম হয়েছেন। এমনকী গবাদিপশুও লুঠপাট করে নিয়ে যায়। ওই মুসলিমরা বাধা দিতে গেলে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ব্যাপকভাবে মারধর করা হয়। মারপিটের মধ্যে ৩০ এর বেশি লোক জখম হয়েছেন। যাঁদের সদর হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।

বাংলাদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য

বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই ঘটনার খবর মিলেছে। ঘটনাটি ৭ অগাস্ট সন্ধ্যা ছটা নাগাদ ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। বাংলাদেশের ওয়েবসাইট সমকালের রিপোর্টে জানা গিয়েছে ৭ অগাস্ট বিকেল পাঁচটা থেকে ছটার মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। অস্ত্রশস্ত্র সমেত কয়েকশ দুষ্কৃতী এই ঘটনার নেপথ্যে রয়েছেন। বহু সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে জানা গিয়েছে, ৬ অগাস্ট এই বিভাগ শুরু হয়েছে। যখন শুক্রবার রাতে নামাজের সময় কীর্তন গান হচ্ছিল তখনই গোলমাল বাধে। সামনাসামনি সমরে নেমে যায় মুসলিম কট্টরপন্থীরা।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement