Advertisement

India-Bangladesh : সীমান্ত সমস্যা : এবার বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে তলব কেন্দ্র সরকারের

গতকাল রবিবার ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় বর্মাকে তলব করেছিল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এবার বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে তলব করল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। সংবাদ সংস্থা ANI-এর তরফে এই খবর জানানো হয়েছে।

Representative Image Representative Image
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 13 Jan 2025,
  • अपडेटेड 6:14 PM IST
  • রবিবার ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় বর্মাকে তলব করেছিল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক
  • তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এবার বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনারকে তলব করল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক

গতকাল রবিবার ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় বর্মাকে তলব করেছিল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এবার বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে তলব করল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। সংবাদ সংস্থা ANI-এর তরফে এই খবর জানানো হয়েছে। এই তলব পাওয়ার পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম যান বিদেশ মন্ত্রকে। সেখান থেকে তাঁকে বেরোতে দেখা গেছে। 

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। ঢাকার অভিযোগ, ভারত চুক্তি ভঙ্গ করে একাধিক জায়গায় কাঁটাতার দেওয়ার চেষ্টা করছে। সেজন্যই সমস্যা। 

বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গির আলম চৌধুরীর মতে, (উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল) চাঁপাই নবাবগঞ্জ, নওগাঁ, লালমনিরহাট এবং তিন বিঘা করিডোরসহ পাঁচটি এলাকায় কাঁটাতার দেওয়া নিয়ে সমস্যা শুরু হয়েছে। 

বাংলাদেশের ওই আধিকারিকের অভিযোগ, শেখ হাসিনার সরকারের ভারসাম্যহীন চুক্তির কারণে বর্তমান বাংলাদেশ সরকারকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। সেজন্য দুই দেশের সীমান্তে বেশ কিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছে। অসম চুক্তিতে স্বাক্ষর করা নিয়ে শেখ হাসিনার সমালোচনাও করেন আলম চৌধুরী। 

প্রসঙ্গত, সীমান্ত সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে রবিবার ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছিল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক। বাংলাদেশের তরফে মহাম্মদ জসিম উদ্দিন ঢাকায় প্রণয় ভার্মার সঙ্গে দেখা করেন। সাম্প্রতিক সীমান্ত উত্তেজনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় মহম্মদ ইউনূস সরকারের তরফে। 

রবিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৩ টে নাগাদ বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রকে যান প্রণয় বর্মা। দুই দেশের প্রতিনিধির মধ্য়ে প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে বৈঠক চলে। বৈঠক শেষে বেরিয়ে প্রণয় বলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কথা হয়েছে। চোরাচালান, অপরাধমূলক কাজকর্ম কীভাবে রোখা যায় সেসবও আলোচনায় উঠে এসেছে। নিরাপত্তার জন্য সীমান্তে বেড়া দেওয়ার বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি আছে। তা নিয়ে বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে কথাবার্তা চলছে। আশা করা যায়, দিল্লি ও ঢাকা ঐক্যমতে পৌঁছবে ও সীমান্তে অপরাধমূলক কাজকর্ম আটকানো সম্ভব হবে।'
 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement