Advertisement

Bangladesh Quota Protests: কোটা আন্দোলনে বাংলাদেশে মৃত ১০৫, ফিরিয়ে আনা হল ২৪০ জন ভারতীয়কে

সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে তোলপাড় বাংলাদেশ। পরিস্থিতি এমনই যে দেশের বিভিন্ন স্থানে জারি হয়েছে কার্ফু। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ থেকে ১২৫ জন পড়ুয়া-সহ মোট ২৪৫ জনকে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে ভারতে। পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে(প্রতিবেদন লেখার সময়)।

সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে তোলপাড় বাংলাদেশ।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 20 Jul 2024,
  • अपडेटेड 7:41 AM IST
  • সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে তোলপাড় বাংলাদেশ।
  • পরিস্থিতি এমনই যে দেশের বিভিন্ন স্থানে জারি হয়েছে কার্ফু।
  • এমতাবস্থায় বাংলাদেশ থেকে ১২৫ জন পড়ুয়া-সহ মোট ২৪৫ জনকে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে ভারতে।

সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে তোলপাড় বাংলাদেশ। পরিস্থিতি এমনই যে দেশের বিভিন্ন স্থানে জারি হয়েছে কার্ফু। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ থেকে ১২৫ জন পড়ুয়া-সহ মোট ২৪৫ জনকে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে ভারতে। পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে(প্রতিবেদন লেখার সময়)।

শুক্রবার, ভারতের বিদেশমন্ত্রক বাংলাদেশের পরিস্থিতিকে একটি 'অভ্যন্তরীণ বিষয়' হিসাবে উল্লখ করেছে। তবে সেই সঙ্গে এটাও আশ্বাস দিয়েছে যে, বাংলাদেশে থাকা ৮,৫০০ জন পড়ুয়া-সহ সেখানে বসবাসকারী প্রায় ১৫,০০০ ভারতীয়ের নিরাপত্তার দিকে নজর রাখা হচ্ছে।

এমইএর মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সজাগ। ভারতে ফিরে যেতে ইচ্ছুকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে।

শুক্রবার রাত ৮টার মধ্যে, ১২৫ জন ছাত্র সহ ২৪৫ জন ভারতীয় ফিরে এসেছেন। ভারতীয় হাইকমিশন ১৩ জন নেপালি ছাত্রকেও তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে।

ঢাকায় কোটা আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ টেলিভিশনের বাইরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB) এবং পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের

হাইকমিশন, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) এবং ইমিগ্রেশন ব্যুরো একসঙ্গে কাজ করছে। বেনাপোল-পেট্রাপোল, গেদে-দর্শনা এবং আখাউড়া-আগরতলার মতো সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে এই যাদে পড়ুয়ারা নিরাপদে ভারতে ফিরে আসতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করে রাখা হচ্ছে।

বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশে ভারতীয়দের নিরাপত্তার তদারকি করছেন।

MEA বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিকদের জন্য অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ এড়ানোর সুপারিশ করেছে। সেই সঙ্গে বাড়ির ভিতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

বাংলাদেশে কেন প্রতিবাদ?

বাংলাদেশের ঢাকায় পুলিশ ও আওয়ামী লিগ সমর্থকদের সঙ্গে কোটা বিরোধীদের সংঘর্ষ। (ছবি: রয়টার্স)

বাংলাদেশের ছাত্রদের এই বিক্ষোভ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের চাকরির কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে। এই কোটা ব্যবস্থায় মুক্তিযোদ্ধাদের বংশধরদের জন্য সংরক্ষণের নিয়ম রয়েছে। আন্দোলনকারীদের যুক্তি, এই নীতি বৈষম্যমূলক। মেধাবীরা এর ফলে সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।

ভারত, নেপাল এবং ভুটানের বহু নাগরিক ইতিমধ্যেই হিংসা-প্রবণ এলাকা থেকে মেঘালয়ে প্রবেশ করেছে। মেঘালয়ে ৬৭০ জনেরও বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। মেঘালয় সরকার বাংলাদেশে হিংসা পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত নাগরিকদের সহায়তার জন্য একটি হেল্পলাইনও চালু করেছে। .

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement