Advertisement

স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশে স্কুলে অশ্লীল নাচের Video Viral, নিন্দার ঝড়

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দুটি স্কুলে সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে অশ্লীল নাচেরও আয়োজন করা হয় বলে অভিযোগ, যার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লোকজন স্কুল ও আয়োজকদের নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিতে শুরু করেছেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার বার্ষিকীর অনুষ্ঠানবাংলাদেশের স্বাধীনতার বার্ষিকীর অনুষ্ঠান
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 31 Mar 2022,
  • अपडेटेड 2:55 PM IST
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতার বার্ষিকীতে অশ্লীল নাচ
  • দুটি স্কুল মিলে আয়োজন করেছিল
  • আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি মন্ত্রীর

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে দুটি স্কুলে আয়োজিত নাচের অনুষ্ঠান নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে সেই দেশে। আসলে নাচের অনুষ্ঠানে যে ধরনের পোশাকে অশ্লীল নৃত্য পরিবেশন করা হয়েছিল তা নিয়ে দেশজুড়ে তীব্র আপত্তি উঠছে। নাচের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে, যার কারণে মানুষ স্কুল প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করছে। বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এই নাচের অনুষ্ঠানের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

বাংলাদেশের একটি পত্রিকা ঢাকা ট্রিবিউনের  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে সিংড়া উপজেলার বিংগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অশ্লীল নৃত্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বুধবার উপজেলা শিক্ষা অফিসার আমিনুর রহমান ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আলী আশরাফ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠান। আগামী তিন দিনের মধ্যে তাদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সোমবার উভয় বিদ্যালয় একসঙ্গে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মেয়েদের স্বল্প  পোশাকে অশ্লীল নাচ করতে দেখা গেছে।

ইতিমধ্যে নাচের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যা নিয়ে মানুষের ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখছে এটা স্বাধীনতা দিবসের অপমান। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিংগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, 'ক্রীড়া অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর আমরা বাড়িতে চলে যাই। সব শিক্ষক চলে গেলে এ ধরনের নাচের অনুষ্ঠান শুরু হয় যাতে স্কুলের কোনো শিক্ষক জড়িত ছিলেন না।'

Read more!
Advertisement
Advertisement