Advertisement

Bangladesh : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অন্দরে বিদ্রোহ করাতে চেয়েছিল পাকিস্তান? সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে অশান্তি অব্যাহত রয়েছে। তার মধ্যেই সামনে এল চাঞ্চল্যকর খবর। সূত্রের দাবি, পাকিস্তানের সাহায্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহ করার চক্রান্ত করা হয়েছিল।

Bangladesh's Army chief Waker-Uz-ZamanBangladesh's Army chief Waker-Uz-Zaman
Aajtak Bangla
  • ঢাকা ,
  • 11 Mar 2025,
  • अपडेटेड 2:51 PM IST
  • প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে অশান্তি অব্যাহত রয়েছে
  • তার মধ্যেই সামনে এল চাঞ্চল্যকর খবর
  • সূত্রের দাবি, পাকিস্তানের সাহায্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহ করার চক্রান্ত করা হয়েছিল

প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে অশান্তি অব্যাহত রয়েছে। তার মধ্যেই সামনে এল চাঞ্চল্যকর খবর। সূত্রের দাবি, পাকিস্তানের সাহায্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহ করার চক্রান্ত করা হয়েছিল। পাকিস্তান ও জামাতের সঙ্গে মিলে এই যোজসাজশ করেছিলেন বাংলাদেশের লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফয়জুর রহমান। 

ফয়জুর রহমান একজন পাকিস্তানি সমর্থক বলে পরিচিত। জামাত নেতাদের সঙ্গেও তাঁর সখ্যতা রয়েছে বলে খবর। সূত্রের দাবি, বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে যাচ্ছিলেন ফয়জুর। তাঁর লক্ষ্য ছিল, বাংলাদেশের ক্ষমতা দখল। মিশন সাকসেসফুল করতে চলতি বছরের মার্চ মাসে সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাতেই গোল বেঁধে যায়। সেনা অধিকারিকরা এই বৈঠক সম্পর্কে সেনাপ্রধানের অফিসকে জানিয়ে দেন। তাতেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায় ফয়জুরের। 

সূত্রের খবর, বিদ্রোহের জন্য চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ফয়জুর রহমান পাকিস্তান ও জামাতের কূটনীতিকদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন। তবে তা জানতে পেরে যান সেনাপ্রধান। এরপরই ফয়জুরকে নজরদারিতে রাখে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা DGFI।  

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে এখন রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। কয়েকদিন আগে বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান সব নেতাকে সতর্ক করে দেন। তিনি বলেছিলেন, এই সময় নেতারা নিজেদের মধ্যা আকচাআকচি করলে  দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়তে পারে। নেতাদের সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে হবে। বিভাজনের রাজনীতি করলে দেশের সার্বভৌমত্ব সঙ্কটের মুখে পড়তে পারে। নেতারা নিজেদের মধ্যে মারামারি করার ফলে দুষ্কৃতীরা সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে। তারা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে। সেই সঙ্কট থেকে দেশকে বের করতে হবে। 

পরে তিনি জানান, নেতাদের সাবধান করার পিছনে তাঁর কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই। জাতীয় স্বার্থে এই কাজ করছেন। তাঁর কথায়, 'আমি শুধু দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। দেশে একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত শুধু সেনাবাহিনী বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা দেখবে।' 

Read more!
Advertisement
Advertisement