Advertisement

Abhijeet Bhattacharya: মহাত্মা গান্ধী 'পাকিস্তানের জনক', গায়ক অভিজিতের মন্তব্য, থানায় অভিযোগ দায়ের

গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্য প্রায়ই খবরে থাকেন। বলিউড প্লেব্যাক গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্য তার স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য পরিচিত। এবার তিনি ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বিতর্কিত বক্তব্য করেছেন। সম্প্রতি একটি দাবি করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন তিনি। তিনি বলেন, সঙ্গীতজ্ঞ আর ডি বর্মণ মহাত্মা গান্ধীর চেয়েও মহান ছিলেন। তিনি মহাত্মা গান্ধীকে ভারতের নয়, পাকিস্তানের জাতির পিতা বলেছেন।

গান্ধীকে পাকিস্তানের জনক বলে বিপাকে গায়ক অভিজিৎ, থানায় দায়ের অভিযোগগান্ধীকে পাকিস্তানের জনক বলে বিপাকে গায়ক অভিজিৎ, থানায় দায়ের অভিযোগ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 30 Jan 2025,
  • अपडेटेड 3:29 PM IST

গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্য প্রায়ই খবরে থাকেন। বলিউড প্লেব্যাক গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্য তার স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য পরিচিত। এবার তিনি ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বিতর্কিত বক্তব্য করেছেন।  সম্প্রতি একটি দাবি করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন তিনি। তিনি বলেন, সঙ্গীতজ্ঞ আর ডি বর্মণ মহাত্মা গান্ধীর চেয়েও মহান ছিলেন। তিনি মহাত্মা গান্ধীকে ভারতের নয়, পাকিস্তানের জাতির পিতা বলেছেন।

শুভঙ্কর মিশ্রের পডকাস্টে অভিজিৎ ভট্টাচার্য বলেন যে ভারত আগে থেকেই ছিল, পরে ভারত থেকে পাকিস্তান আলাদা হয়ে গেছে। তিনি বলেন, 'গান্ধীকে ভুল করে ভারতের জাতির পিতা বলা হয়েছে। তিনি পাকিস্তানের অস্তিত্বের জন্য দায়ী ছিলেন। পরে ভারত থেকে পাকিস্তান আলাদা হয়ে যায়। গান্ধীকে ভুল করে ভারতের জাতির পিতা বলা হয়েছিল।'

'আরডি বর্মন ছিলেন গান্ধীর চেয়েও মহান'
অভিজিৎ আরও বলেন, গানের জগতে আর ডি বর্মণ ছিলেন জাতির জনক। তিনি মহাত্মা গান্ধীর চেয়ে বড় ছিলেন। গায়কের এই বক্তব্য নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। অনেকেই তার সমালোচনা করেছেন, তিরস্কার করেছেন।

অভিজিতের ওপর ক্ষুব্ধ ইউজাররা
অভিজিতের এই বক্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়েছেন অনেক ইউজার। একজন বললেন, 'তিনি জাতির জনক  ছিলেন কি না, তা নির্ধারণ করার আপনি কে?' আরেক ইউজার  লেখেন, 'তার কাছ থেকে ভালো কোনও বক্তব্য আশা করা যায় না। এই লোকেরা চেয়ারে বসে বাজে কথা বলে।

পুণের এক সমাজকর্মী এই মন্তব্যের জন্য অভিজিতের বিরুদ্ধে এফআইআর ফআইআর করেছেন। মণীশ দেশপাণ্ডে নামে সেই সমাজকর্মী তাঁর অভিযোগে জানান, “গায়ক মহাত্মা গান্ধীকে অপমান করেছেন তাঁর মন্তব্যের মাধ্যমে। এই ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে বেশ ভাইরাল। আপনারা এই মন্তব্য নিয়ে কী বলবেন?” মণীশ দেশপাণ্ডে এই মর্মে ডেকান-জিমখানা থানায় অভিযোগ জানান। সংবাদমাধ্যমকে এমনই জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।  দেশপাণ্ডের দাবি, “মহাত্মা গান্ধীকে অপমান করার জন্য এবং সমাজে অশান্তি তৈরি করার জন্য অভিজিতের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা উচিত।” যদিও এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে এখনও অভিযোগ এসে পৌঁছয়নি।  মণীশ দেশপাণ্ডেj আইনজীবী অ্যাডভোকেট অসীম সরোদে বলেন, ডেকান জিমখানা পুলিশ যদি অপরাধ নথিভুক্ত না করে, তাহলে তারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে যাবে এবং প্রয়োজনে আদালতে যাবে।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement