Advertisement

Madhuri Dixit: যখন সরোজ খানের বকা খেয়েছিলেন মাধুরী!

ভারতী জিজ্ঞাসা করেন সরোজা খানের কাছে তিনিও বকা খেয়েছিলেন কিনা। উত্তরে মাধুরী বলেন, 'হ্যাঁ বহুবার বকা খেয়েছি। একবার তো একারণেও বকে দিয়েছিলেন যে ছবির পরিচালক আমায় বকা দিয়েছিলেন শুটিংয়ে। তার জন্য আমি কাঁদছিলাম। চোখে জল দেখে সরোজ জি আমায় ফের একবার বকা দেন। তিনি বলেছিলেন, কাঁদছ কেন? জীবনে কখনও কাঁদবে না।

রোজ খানের সঙ্গে মাধুরী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা/মুম্বই,
  • 15 May 2021,
  • अपडेटेड 2:16 PM IST
  • অভিনয় কেরিয়ারে নিজের গুরু হিসাবে মনে করতেন কোরিওগ্রাফার সরোজ খানকে
  • তাঁর কথা মনে করে চোখে জল এল ধক ধক গার্লের।

এ মুহূর্তে টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় ডান্স রিয়েলিটি শো ডান্স দিওয়ানে সিজন ৩। প্রতিযোগীদের সঙ্গে শো-এর বিচারকদের জন্যেও শো বেশ হিট। তবে মাঝে বেশ কয়েকটি এপিসোডে মাধুরী দীক্ষিত বিচারকের আসনে ছিলেন না। ব্যক্তিগত কারণে তিনি শুটিং বাতিল করেন। তিনি যে ফিরে আশছেন তা চ্যানেলের প্রোমোতেই দেখা যাচ্ছে। অভিনয় কেরিয়ারে নিজের গুরু হিসাবে মনে করতেন কোরিওগ্রাফার সরোজ খানকে। তাঁর কথা মনে করে চোখে জল এল ধক ধক গার্লের।

শো-এর সঞ্চালক ভারতী সিং এবং তাঁর স্বামী হর্ষ মাধুরীকে সরোজ খানের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেন। সে সময় তাঁর জীবনের একটি ঘটনা তুলে ধরেন মাধুরী। ভারতী জিজ্ঞাসা করেন সরোজা খানের কাছে তিনিও বকা খেয়েছিলেন কিনা। উত্তরে মাধুরী বলেন, 'হ্যাঁ বহুবার বকা খেয়েছি। একবার তো একারণেও বকে দিয়েছিলেন যে ছবির পরিচালক আমায় বকা দিয়েছিলেন শুটিংয়ে। তার জন্য আমি কাঁদছিলাম। চোখে জল দেখে সরোজ জি আমায় ফের একবার বকা দেন। তিনি বলেছিলেন, কাঁদছ কেন? জীবনে কখনও কাঁদবে না। শুটিংয়ের সময় ভীষণ ভরসা দিতেন আমায়।'

মাধুরী আরও বলেন, 'সরোজ খানকে আমি গুরু মনে করতাম। তাঁর সঙ্গে আমার বন্ডিং অন্য মাত্রায় ছিল। অনেক কিছু শিখেছি তাঁর কাছে। কী ভাবে এক্সপ্রেশন দিতে হবে, ছোট ছোট মুভমেন্ট কী ভাবে করতে হবে, নাচের মধ্যে গ্রেস কী ভাবে ফুটিয়ে তুলতে হবে, কী ভাবে নাচতে হবে। ক্যামেরার সামনে কী ভাবে নিজেকে প্রেজেন্ট করতে হবে তাও তিনি শিখিয়েছিলেন। আমার কাছএ নারী শক্তির বড় উদাহরণ ছইলেন তিনি।'

শরীর রোগে ভেঙে যাওয়ার পর আর নিজে নাচতে পারতেন না। তবে বসে বসে ইশারা করেই বুঝিয়ে দিতেন তিনি কী চাইছেন। মাধুরী শেষবার সরোজা খানের সঙ্গে কাজ করেছেন কলঙ্ক ছবিতে। তবে সেটাই যে শেষ কাজ হবে তা তিনি বুঝতে পারেননি। গুরুজির কথা মনে করে চোখে জল চলে আসে মাধুরীর।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement