Advertisement

মনোরঞ্জন

জানলায় বসে বৃষ্টির শব্দ থেকে কাগজের আওয়াজ রেকর্ড করা! মৃত্যুদিনে নতুন ভাবে অজানা পঞ্চম

Aajtak Bangla
  • 04 Jan 2021,
  • Updated 12:38 PM IST
  • 1/8

৭০ এর দশককে বলিউড ইন্ডাস্ট্রির স্বর্ণযুগের একজন কান্ডারী রাহুল দেব বর্মন। ১৯৯৪ সালের ৪ জানুয়ারি প্রয়াত তিনি। ভারতীয় বিনোদন জগতের প্রবাদপ্রতিম সঙ্গীতশিল্পীর প্রয়াণ দিবসে রইল অজানা তথ্য। 

  • 2/8

বাবা সচিন দেব বর্মনও অত্যান্ত গুণী শিল্পী ছিলেন ঠিকই, কিন্তু আর ডি বর্মনের জনপ্রিয়তা তাঁকেও ছাপিয়ে গিয়েছিল। আজও তাঁর গানগুলি এভারগ্ৰীন। 

  • 3/8

মাত্র ৯ বছর বয়সেই তাঁর প্রথম গান পরিচালনা করেছিলেন। এরপর ১৭ বছর বয়সেই 'ফান্টুস' ছবির জন্যে ' 'অ্যা মেরি টোপি' গানটির কম্পোজিশন করেন। ৩৩১ টি ছবির জন্যে সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন তিনি।

  • 4/8

সকলের প্রিয় পঞ্চম দায়ের এই নামটি রেখেছিলেন তাঁ বাবা-মা, সচিন ও মিরা। ছোটবেলা কাঁদার সময় সেই সুর সরগমের পঞ্চম সুরের মতো শোনাতো। আর সেই থেকেই তাঁর নাম হল 'পঞ্চম'। তবে অনেকেরই অজানা তাঁর আরেকটি ডাক নাম 'টুবলু'।

  • 5/8

সুরের সঙ্গে যেন তাঁর ছিল আত্মীয়তার সম্পর্ক। বরাবর নতুন ভাবে কিছু করার চেষ্টা করেছেন তিনি। জনপ্রিয় গান 'চুরালিয়া হে তুমনে'-তে গ্লাস এবং চামচ দিয়ে এবং 'মেরি সামনে ওয়ালি খিরকি মে' গানে চিরুনির ও শঙ্খের শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। এমনকি 'ও মেরি সোনা রে' গানটিতে তিনিই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথম ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেছিলেন।

  • 6/8

 সুরের এই জাদুকর বর্ষাকালে ঘন্টার পর ঘন্টা জানালার পাশে বসে থাকতেন বৃষ্টির টুপ টাপ শব্দ রেকর্ড করার জন্যে। মাউথ অরগ্যানের সঙ্গে ছিল তাঁর অগাধ প্রেম। অনেকেই জানেন না, 'হে আপনা দিল তো আওয়ারা', যে গানটি হেমন্ত কুমারের গলায় শোনা যায়, সেখানে মাউথ অরগ্যান বাজিয়েছিলেন আর ডি বর্মন।

  • 7/8

আর ডি বর্মন ১৯৬৬ সালে বিয়ে করেন রিতা প্যাটেলকে। এরপর ১৯৭১ সালে তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ফের ১৯৮০ সালে বর্মন বিয়ে করেন সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলেকে। পঞ্চম-আশা জুটির একাধিক গান আজও শ্রোতাদের হিট লিস্টে রয়েছে।

  • 8/8

তবে শুধু সঙ্গীত পরিচালনা নয় পঞ্চমের গলায় গানগুলিও যথেষ্ট জনপ্রিয়। যুগ যুগ ধরে বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব  তাঁর গান শুনতে ভালোবাসেন আট থেকে আশি সকলে।

Advertisement
Advertisement