Advertisement

Arijit Singh: হুবহু অরিজিতে গলা তৈরি করা হচ্ছে AI ব্যবহার করে? বড় রায় দিল হাইকোর্ট

Arijit Singh News: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য খুবই আশঙ্কায় রয়েছেন শিল্পীরা। তাঁদের ভবিষ্যৎ প্রশ্নচিহ্নের মুখে পড়েছে। বহু শিল্পী তাঁদের ব্যক্তিত্বের মৌলিক পরিচয় রক্ষার্থে, আইনের সাহায্য নিয়েছেন ইতিমধ্যেই। এবার বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে অন্তবর্তীকালীন স্বস্তি পেলেন অরিজিৎ সিং। 

অরিজিৎ সিং
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 01 Aug 2024,
  • अपडेटेड 5:10 PM IST

বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ, এই নিয়ে নানা তর্ক- বিতর্ক লেগেই থাকে। ঠিক সেরকমই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই ব্যবহার করে সকলের ভাল হচ্ছে না খারাপ, না নিয়েও বিস্তর আলোচনা লেগেই থাকে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য খুবই আশঙ্কায় রয়েছেন শিল্পীরা। তাঁদের ভবিষ্যৎ প্রশ্নচিহ্নের মুখে পড়েছে। বহু শিল্পী তাঁদের ব্যক্তিত্বের মৌলিক পরিচয় রক্ষার্থে, আইনের সাহায্য নিয়েছেন ইতিমধ্যেই। এবার বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে অন্তবর্তীকালীন স্বস্তি পেলেন অরিজিৎ সিং। 

অরিজিতের ব্যক্তিত্বের পরিচায়ক বৈশিষ্ট্যকে আটটি এআই প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বিনা অনুমতিতে শিল্পীর নাম, কণ্ঠস্বর, স্বাক্ষর, কার্টুন এবং ছবি ব্যবহার করা যাবে না। শিল্পীর জনপ্রিয়তাকে ব্যবহার করে এআই প্ল্যাটফর্মগুলি শ্রোতাদের আকর্ষণ করছে, তা জানায় আদালত।

মামলাটি শোনে বিচারপতি আরআই চাগলার অধীনস্থ সিঙ্গল বেঞ্চ। বিচারপতি জানান, যেভাবে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারকাদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে, তা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনুমতি ছাড়া এআই-র সাহায্যে কোনও তারকার কণ্ঠস্বর ব্যবহার করার অর্থ তাঁর ব্যক্তিত্বের অধিকার লঙ্ঘন করা। ২৬ জুলাই ছিল অরিজিতের করা এই পিটিশনের শুনানি। এই রায় প্রকাশ্যে এসেছে বুধবার। 

অরিজিতের আইনজীবী হীরেন কামোদের পিটিশনে বলা হয়, অরিজিৎ মফস্‌সল থেকে উঠে এসেছেন। আজ তিনি বিশ্বের অন্যতম বড় সঙ্গীতশিল্পী। বিনা অনুমতিতে তাঁর কণ্ঠস্বর এবং ‘মিম’ ও ‘জিআইএফ’ তৈরি করা হচ্ছে, যা শিল্পীর পক্ষে অসম্মানজনক।       

মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জ থেকে বর্তমানে আরব সাগরের পাড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন বাংলার ছেলে অরিজিৎ। প্রায়ই শিরোনামে থাকেন শিল্পী। পাপ্পারাৎজিদের থেকে দূরে থাকেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই প্রচারের অন্তরালে থাকতে পছন্দ করেন গায়ক। 'ফেম গুরুকুল' থেকে বিরাট লাইমলাইট না পেলেও, এর বছর পাঁচ- ছয়েক পরে অরিজিৎ-এর ভাগ্য বদলাতে শুরু করে। সঙ্গীত পরিচালক প্রীতমের সহযোগী হিসেবে কাজ করার পর থেকে ক্রমশ পরিচিতি পেতে শুরু করেন তিনি। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement