Advertisement

Vidya Balan: 'আমাদের বকুলতলা...', VIRAL গানে লিপ দিয়ে বাংলা-প্রেমে বিদ্যা

Vidya Balan: তিনি বাঙালি নন, তবে বাংলার সঙ্গে বিদ্যা বালানের আত্মিক যোগ খুবই দৃঢ়। শাড়ি আর ছোট্ট টিপে তিনি যেন আদ্যোপান্ত বাঙালি নারী। বাংলা ভাষা তিনি ভালই বলতে পারেন, বুঝতেও পারেন। কলকাতায় কোনও কাজে এলে বাঙালি খাবার তাঁর খাওয়া চাই।

অনির্বাণের গানে লিপ দিলেন বিদ্যাঅনির্বাণের গানে লিপ দিলেন বিদ্যা
Aajtak Bangla
  • মুম্বই,
  • 19 Aug 2025,
  • अपडेटेड 4:44 PM IST
  • তিনি বাঙালি নন, তবে বাংলার সঙ্গে বিদ্যা বালানের আত্মিক যোগ খুবই দৃঢ়।

তিনি বাঙালি নন, তবে বাংলার সঙ্গে বিদ্যা বালানের আত্মিক যোগ খুবই দৃঢ়। শাড়ি আর ছোট্ট টিপে তিনি যেন আদ্যোপান্ত বাঙালি নারী। বাংলা ভাষা তিনি ভালই বলতে পারেন, বুঝতেও পারেন। কলকাতায় কোনও কাজে এলে বাঙালি খাবার তাঁর খাওয়া চাই। মিষ্টি দই, রসগোল্লা, লুচি এইসব খেতে ভীষণ ভালোবাসেন বিদ্যা। এবার তাঁর বাংলার প্রতি টান কতটা গভীর, এবারও প্রমাণিত হল। বিদ্যা লিপ দিলেন সদ্য ভাইরাল হওয়া বাংলা একটি গানে, যার জন্য চর্চায় ছিলেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। 

কিছুদিন আগেই অনির্বাণ ভট্টাচার্যের মেলার গান দারুণভাবে ভাইরাল হয়। আমাদের বকুলতলায় ভিড় জমেছে এই গানে সোশ্যাল মিডিয়া ভরে যায় রিল ভিডিওতে। ছোট থেকে বড় সকলেই এই গানে মেতে ওঠেন। এবার সেই গানেই লিপ মেলালেন বিদ্যা বালান। সোমবার বিদ্যা তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে একটি ভিডিও শেয়ার করেন।  যেখানে তাঁকে অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্যের ভাইরাল একটি গান ‘আমাদের বকুল তলায় ভিড় জমেছে…’ গানের সঙ্গে লিপ দিতে দিতে দেখা যায়। তবে এই ভিডিওর সঙ্গে বিদ্যা একটি সুখবরও শেয়ার করেছেন। বিদ্যা জানিয়েছেন, তিনি খুব খুশি। তাঁর খুশির কারণ হল তিনি নিজে, সঞ্জয় দত্ত, সইফ আলি গান অভিনীত ‘পরিণীতা’ আবার রি-রিলিজ করছে আগামী ২৯ অগাস্ট।

এই পরিণীতা ছবির মাধ্যমে হিন্দি ছবিতে ডেবিউ হয় বিদ্যার। বক্স অফিসে এই ছবি দারুণ সফল। আর এই ছবির মুক্তির সঙ্গে রাতারাতি তারকার তকমা পান বিদ্যা বালন। বাঙালি পরিচালক প্রদীপ সরকার এই ছবিটি পরিচালনা করেন। বিদ্যা নিজেকে বাঙালিই ভাবেন, তাই এই ভাইরাল গানে লিপ দিয়ে সুখবর শেয়ার করে নেন নায়িকা। জন্মসূত্রে দক্ষিণী এবং বৈবাহিক সূত্রে পাঞ্জাবি পরিবারের বউমা হলেও বাংলা ভাষা এবং বাংলার সংস্কৃতিকে যে তিনি আগলে রেখেছেন, সোমবার আরও একবার তার প্রমাণ দিলেন।

অনির্বাণ এবং তাঁর ব্যান্ড ‘হুলিগানিজম’-এর প্রথম গান ‘মেলার গান’, যা এসভিএফ মিউজিকের তরফ থেকে প্রকাশ করা হয় কিছুদিন আগেই।  অনির্বাণদের ‘হুলিগানিজম’ চলছে তাও বছর পাঁচেক। মূলত নাটকের গান লেখা, তা সুর করে গাওয়াতেই সীমিত ছিল। তবে পরের দিকে আরও সদস্যরা যুক্ত হতে থাকে। আসতে থাকে ‘কল শো’। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, আইসিসিআর, কৌশিক সেনের নাট্যদল ‘স্বপ্নসন্ধানী’র ডাকেও জমিয়ে দিয়েছিল ‘হুলিগানিজম’। ইউটিউব কনসার্টের  ‘প্রার্থনা সঙ্গীত’ কিংবা ‘মরুক, মরুক’, হুলিগানিজমের এ সব গান নিয়ে চর্চাও অব্যাহত। 

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement