Advertisement

Prosenjit Chatterjee: পড়াশোনায় কেমন ছিলেন প্রসেনজিৎ, মাধ্যমিকে কত নম্বর পেয়েছিলেন?

Prosenjit Chatterjee: বৃহস্পতিবার মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ হয়। জীবনের বড় পরীক্ষায় ফল প্রকাশের দিন। স্বাভাবিকভাবেই উৎকন্ঠায় ছিলেন রাজ্যের পড়ুয়ারা। এ বছরও মাধ্যমিকে জেলার জয়জয়কার। টলিউডের তাবড় তাবড় তারকারাও এই মাধ্যমিকের ফলাফলের টেনশনের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে শীর্ষ অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রামপ্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ছবি সৌজন্যে: ইনস্টাগ্রাম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 May 2024,
  • अपडेटेड 12:19 PM IST
  • টলিউডের তাবড় তাবড় তারকারাও এই মাধ্যমিকের ফলাফলের টেনশনের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ হয়। জীবনের বড় পরীক্ষায় ফল প্রকাশের দিন। স্বাভাবিকভাবেই উৎকন্ঠায় ছিলেন রাজ্যের পড়ুয়ারা। এ বছরও মাধ্যমিকে জেলার জয়জয়কার। টলিউডের তাবড় তাবড় তারকারাও এই মাধ্যমিকের ফলাফলের টেনশনের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে শীর্ষ অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। জীবনের প্রথম বোর্ড পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছিলেন বুম্বা দা? জেনে নিন এখনই।  

শিশুশিল্পী হিসাবে প্রসেনজিৎ সিনেমায় অভিনয় করলেও কোনওদিন পড়াশোনাকে অবহেলা করেননি। সিনেমার পর্দায় বরাবর স্টার নম্বর পাওয়া প্রসেনজিৎ জীবনের প্রথম বোর্ড পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছিলেন? এক সংবাদমাধ্যমকে দেওা পুরনো সাক্ষাৎকারে প্রসেনজিৎ জানিয়েছিলেন তাঁর মাধ্যমিকের ফল। প্রসেনজিৎ বলেছিলেন, “সিনেমা বাড়ির ছেলে আমি। সারাক্ষণই বাড়ির মধ্যে সিনেমা নিয়েই চর্চা এবং আলোচনা চলত। আমি কিন্তু লেখাপড়ায় ভাল ছিলাম। ভাল নম্বর পেয়েছিলাম পরীক্ষায়। ৬০ শতাংশের একটু বেশি নম্বর পেয়েছিলাম।

প্রসেনজিৎ মাধ্যমিক দিয়েছিলেন ১৯৭৭-৭৮ সাল নাগাদ। সেই সময় মাধ্যমিকে সেকেন্ড ডিভিশন পাওয়া মানেই সেই পড়ুয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকতেন সবাই। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে প্রসেনজিৎ ফাস্ট ডিভিশনে পাস করেছিলেন। এরপর শোনা যায়, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে পড়াশোনা করেন প্রসেনজিৎ। তবে পড়াশোনায় ভাল হওয়া সত্ত্বেও তিনি অভিনয়কেই পেশা হিসাবে বেছে নেন। 

প্রসেনজিতের বাবা বিখ্যাত অভিনেতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছিলেন প্রসেনজিৎ। কিন্তু তাঁর মধ্যে স্ট্রাগল করার, নিজেকে প্রমাণ করার একটা বিষয় ছিলই। বাবার প্রযোজিত-অভিনীত ছবি ‘ছোট্ট জিজ্ঞাসা’-এ প্রথম আত্মপ্রকাশ বছর চারের বুম্বার। অভিনয়কে সম্বল করে এগিয়ে গিয়েছেন এই মানুষটা। ইন্ডাস্ট্রির কীভাবে ভাল হবে, কী করলে বাংলা ছবির কদর বাড়বে, তা নিয়ে আজও দিনরাত খেটে চলেছেন প্রসেনজিৎ। তাঁর অভিনয়ের কদর দর্শকদের মধ্যে রয়েছে। প্রসেনজিৎ পড়াশোনায় ভাল হয়েও তিনি এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন।  

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement