Advertisement

Sandy Saha at Maha Kumbh: নাইটি পরেই মহাকুম্ভে পুণ্যস্নান স্যান্ডির! 'হিন্দুদের ইমোসন নিয়ে খেলো না...', বেজায় চটলেন নেটিজেনরা

Sandy Saha Viral Video: নাইটি পরেই এ প্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত চলে যান স্যান্ডি সাহা। এমনকী বিদেশেও পাড়ি দিয়েছিলেন তিনি মহিলাদের এই রাত-পোশাক বা বাড়ির পোশাক পরে। মহাকুম্ভে তিনি হাজির হয়েছেন এবছর।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 17 Feb 2025,
  • अपडेटेड 11:39 AM IST

আলোচনায় থাকেন স্যান্ডি সাহা (Sandy Saha)। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার্স। তারকাদের নিয়ে বহু মজার ভিডিয়ো বানানো থেকে শুরু করে ট্রেন্ডিং সমস্ত বিষয় নিয়ে কনটেন্ট বানান তিনি। এবার কুম্ভে পৌঁছালেন তিনি। নাইটি পরেই ত্রিবেণি সঙ্গমে গিয়ে  পুণ্যস্নান সারলেন স্যান্ডি। আর তাতেই বেজায় চটলেন নেটিজেনরা। 

নাইটি পরেই এ প্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত চলে যান স্যান্ডি সাহা। এমনকী বিদেশেও পাড়ি দিয়েছিলেন তিনি মহিলাদের এই রাত-পোশাক বা বাড়ির পোশাক পরে। মহাকুম্ভে তিনি হাজির হয়েছেন এবছর। মজার ভিডিও ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, 'সৈকতকে ফিরে পেতে মহাকুম্ভে গিয়ে স্নান করে এলাম'। এদিকে তাঁর এই ভিডিও দেখে যথারীতি কটূকথা বলা শুরু করেছেন নেটিজেনদের একাংশ। আবার বহু নেটিজেন খুবই বিরক্ত। 

একজন লিখেছেন, 'এটা ইয়ার্কির জায়গা না কি ?' অন্য আরেকজন লিখেছেন, 'এইখানেও ছ্যাবলামি?? একেই বোধহয় বলে ভক্তির নামে ভন্ডামি।' এক নেটিজেনের মন্তব্য, 'মহাকুম্ভটা অপবিত্র হয়ে গেল তুমি এসে।'  অত্যন্ত চটে গিয়ে একজন লিখেছেন, 'এখানে অন্তত নাটকটা না করলেই পরতে, এটা একটা পবিত্র জায়গা । পূণ্যের জন্য স্নান করছো করো কিন্তু ছাগলামি করোনা, হিন্দুদের ইমোসন নিয়ে খেলো না। তোমাদের এইসবের জন্যই অন্য ধর্মের লোক হিন্দু ধর্মকে ছোট করছে। প্লীজ একটু ব্রেনটা কাজে লাগাও।'

আরও পড়ুন

 

 

কনটেন্ট ক্রিয়েটার হিসাবে জনপ্রিয় হলেও, আরও বেশ কয়েকটি পরিচিতি তৈরি হয়েছে তাঁর। ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন, এমটিভি রোডিজ-এও প্রতিযোগী হিসাবে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এমনকী রোডিজ-র ১৯তম সিজনে স্যান্ডিকে দেখা গিয়েছে সঞ্চালক হিসাবেও।  

প্রসঙ্গত, গঙ্গা, যমুনা ও সরস্বতীর মিলনস্থলে এই স্নানে মোক্ষলাভ হয় বলে বিশ্বাস করেন তীর্থযাত্রীরা। সাধু-সন্ন্যাসী থেকে সাধারণ ভক্ত, সকলেই অংশ নিয়েছেন এই মহাযজ্ঞে। ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান করতে ছুটছেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। গত ২৯ জানুয়ারি মৌনী অমাবস্যা উপলক্ষে কুম্ভস্নানের আগে পদপিষ্টের ঘটনায় মৃত্যু হয় ৩০ জনের। আহত হয়েছেন অনেকে। কিন্তু এই মৃত্যু ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। এরপর থেকে প্রশাসনের তরফে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পুরো এলাকা ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারির আওতায় রাখা হয়েছে। মহাকুম্ভ ২৬ ফেব্রুয়ারি মহাশিবরাত্রি উপলক্ষে চূড়ান্ত অমৃত স্নানের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement