Advertisement

Satabdi Roy: এই গায়কের প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছিলেন শতাব্দী, প্রকাশ্যে আনলেন তাঁর নাম

Satabdi Roy: অভিনয়, রাজনীতি দুটোই সমানভাবে সামলাতে স্বচ্ছন্দ শতাব্দী রায়। মাঝে রাজনৈতিক কাজের কারণে তিনি বড়পর্দা থেকে দূরে থাকলেও সম্প্রতি কামব্যাক করেছেন অভিনয়ে। এখন সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁকে বেশ সক্রিয় থাকতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে মেয়ের সঙ্গে রিলস ভিডিও যেমন বানান তেমনি পুরনো দিনের কিছু অজানা কথাও তুলে ধরেন তিনি।

শতাব্দী রায়শতাব্দী রায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Aug 2025,
  • अपडेटेड 12:23 PM IST
  • যে গায়কের প্রেমে শতাব্দী রায় পড়েছিলেন এবার তাঁর নাম সকলকে জানিয়ে দিলেন সাংসদ-অভিনেত্রী।

অভিনয়, রাজনীতি দুটোই সমানভাবে সামলাতে স্বচ্ছন্দ শতাব্দী রায়। মাঝে রাজনৈতিক কাজের কারণে তিনি বড়পর্দা থেকে দূরে থাকলেও সম্প্রতি কামব্যাক করেছেন অভিনয়ে। এখন সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁকে বেশ সক্রিয় থাকতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে মেয়ের সঙ্গে রিলস ভিডিও যেমন বানান তেমনি পুরনো দিনের কিছু অজানা কথাও তুলে ধরেন তিনি। কিছুদিন আগেই সাংসদ-অভিনেত্রী তাঁর জীবনের প্রথম প্রেম নিয়ে মুখ খোলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিনি সেই সময় বলেছিলেন, মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি মন দিয়েছিলেন এক খ্যাতনামা গায়ককে। যিনি টলিউড ও বলিউড দু জায়গাতেই পরিচিত। কিন্তু সেই সময় তিনি গায়কের নাম প্রকাশ্যে আনেননি। এবার সেই গায়কের নাম প্রকাশ্যে বললেন শতাব্দী, যাঁর প্রেমে তিনি হাবুডুবু খেয়েছিলেন। 

যে গায়কের প্রেমে শতাব্দী রায় পড়েছিলেন এবার তাঁর নাম সকলকে জানিয়ে দিলেন সাংসদ-অভিনেত্রী। আর কোনও লুকোছাপা রাখলেন না। শতাব্দী তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে ছোট ভিডিও করে বলেন, আগের ভিডিওতে বলেছিলাম যে ছোটবেলায় এক গায়কের প্রেমে পড়েছিলাম। তাঁর নামটা বলিনি। আজকে নামটা বলতে এলাম। এঁনার বাবা বিখ্যাত গায়ক, তাঁর মা অভিনেত্রী আগেই বলেছি। এরপর শতাব্দী ভিডিওতে বালিকা বধূ সিনেমার বিখ্যাত গান বড়ে অচ্ছে লগতে হ্যয় গানটি করতে শুরু করেন। আর এরপর বুঝতে কোনও অসুবিধা হয় না শতাব্দী কোন গায়কের প্রেমে পড়েছিলেন। 

এরপর শতাব্দী রায় তাঁর ভিডিওতে বলেন, বাবার নাম কিশোর কুমার ও মায়ের নাম রুমা গুহঠাকুরতা আর ছেলের নাম অমিত কুমার। এরপর অভিনেত্রী বলেন, সবচেয়ে আনন্দের বা দুঃখের কথা হলো, অমিত কুমার আজও জানতে পারলেন না যে আমি তাঁর প্রেমে পড়েছিলাম। প্রসঙ্গত, ক’দিন আগেই শতাব্দী একটা ভিডিওতে বললেন, আমি এক গায়কের প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু তাঁকে কোনওদিন  বলতে পারিনি। তখন একটা গানের মধ্যে সে সরি শব্দটা বলেছি। সেই সরি শুনে আমার মনে হতো, পুরো প্রেমে পড়ে গিয়েছি। 

Advertisement

শতাব্দী সেই ভিডিওতে জানিয়েছিলেন যে রুমা গুহঠাকুরতাকে তিনি এই প্রেমের কথা জানিয়েছিলেন। তিনি অবশ্য বলেছিলেন অমিত, শতাব্দীর চেয়ে বয়সে অনেকটাই বড়। তাতে মোটেই দমে যাননি শতাব্দী। একদিন অমিত কুমারের জন্য শ্যুটিং ছেড়ে টালিগঞ্জের স্টুডিওতেও পৌঁছে যান নায়িকা। কিন্তু এরপরই গল্পে টুইস্ট। গায়ক সেখানে প্রবেশ করার পর তাঁকে দেখে একদমই ইমপ্রেসিভ লাগেনি নায়িকার। তাই তিনি কথা না বলে চলে এসেছিলেন। তবে সেই প্রেমের শুরু এবং শেষ, দুটোই ইতিবাচক নয়। কারণ অভিনেত্রী জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর প্রেম একতরফা ছিল। সেই গায়ক কোনও দিনই জানতেন না, তাঁকে ভালবাসেন শতাব্দী।

Read more!
Advertisement
Advertisement