২৩ মে ২০১৬-তে ইনস্টাগ্রামে অ্যাকউন্ট করেন জিৎ। দেখতে দেখতে কেটে গেল ৪ বছর। আর এখনই ১ মিলিয়নে পৌঁছল জিতের ইনস্টা প্রোফাইল।
মডেলিং দিয়ে কেরিয়ার শুরু ১৯৯৩-এ। ১৯৯৪-৯৫-এ প্রথম অভিনয় পরিচালক বিষ্ণু পালচৌধুরীর ধারাবাহিক 'বিষবৃক্ষ'-তে। এরপর কলকাতা-মুম্বই, মুম্বই-কলকাতা। ২০০১-এ তেলুগু ছবি 'চাঁদু'-তে অভিনয় করে বড়পর্দায় অভিষেক। সে ছবিতে খুব একটা প্রশংসা না পেলেও, ২০০২-এ হরনাথ চক্রবর্তীর 'সাথী' তাঁকে পরিচয় করিয়েছিল বাংলা সিনেমা জগতের সঙ্গে। তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী। এই ছবির পর তাঁকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। ওই বছরই বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডে মোস্ট প্রমিসিং অভিনেতা এবং আনন্দলোক অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেতার সম্মান। এরপর একের পর এক হিট। নাটের গুরু, সঙ্গী, বন্ধন, যুদ্ধ আরও কত কী। বক্সঅফিসে হিট জিৎ। ছবি মুক্তিতে সিনেমা হলের বড় ব্যানারে জিতের গলায় মালা।
ইনস্টাগামের জার্নি নিজের পেজে শেয়ার করেছেন জিৎ। ক্যাপশনে লিখেছেন, 'অসংখ্য ভালবাসা আমার ইনস্টা পরিবারকে'।
এছাড়াও আরও একটি ভিডিও জিৎ শেয়ার করেছিলেন শনিবার সকালে। কীভাবে শুটিং সেটে শুটিং করেন তিনি তাঁর ভিডিও। দেখুন,
আজকে সুপারস্টার হলেও, তাঁকে যে জীবনে স্ট্রাগল করতে হয়েনি তা কিন্তু একেবারেই নয়। শুরু থেকেই ওঠা-পড়া, ঘাত-প্রতিঘাত। সব কিছু মেনে এগিয়ে গিয়েছেন নিজের লক্ষ্যে। আজকে তিনি সুপারস্টার। শুধুই সুপারস্টার নন, দক্ষ প্রযোজকও। জিৎ। জিতেন্দ্র মদনানী।