Advertisement

Mimi Chakraborty Betting App Scam: ED-র ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ, হাসি মুখে বেরিয়ে মিমি কী বললেন?

বেটিং অ্যাপ মামলায় সোমবার ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন অভিনেত্রী তথা তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। টানা ৯ ঘণ্টা ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর রাত ৮টা নাগাদ ইডি অফিস থেকে বেরিয়ে যান নায়িকা। ইডির অফিস থেকে বেরিয়ে আর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হননি অভিনেত্রী। গাড়িতে উঠে বেরিয়ে যান। তবে ক্যামেরায় ধরা পড়ে, হাসিমুখেই ফিরছেন মিমি।

 ED-র দফতর থেকে হাসি মুখেই বেরলেন মিমি ED-র দফতর থেকে হাসি মুখেই বেরলেন মিমি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 16 Sep 2025,
  • अपडेटेड 10:18 AM IST

বেটিং অ্যাপ মামলায় মামলায় সোমবার ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন অভিনেত্রী তথা তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। টানা ৯ ঘণ্টা ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর রাত ৮টা নাগাদ ইডি অফিস থেকে বেরিয়ে যান নায়িকা। ইডির অফিস থেকে বেরিয়ে আর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হননি অভিনেত্রী। গাড়িতে উঠে বেরিয়ে যান। তবে ক্যামেরায় ধরা পড়ে, হাসিমুখেই ফিরছেন মিমি। 

 দক্ষিণী সিনেমার একগুচ্ছ তারকার সঙ্গে বেটিং অ্যাপ কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে বাংলার অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীর। সোমবার দিল্লিতে ইডির দফতরে হাজিরা দেওয়ার সমন পেয়েছিলেন অভিনেত্রী। রবিবার রাতেই তিনি পৌঁছে যান দিল্লি। সোমবার সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে পৌঁছে যান ইডির অফিসে।  এই মামলাতেই নাম জড়িয়েছে মিমির ঘনিষ্ঠ বন্ধু অঙ্কুশ হাজরারও। এই তদন্তে  ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, যার মধ্যে প্রাক্তন ক্রিকেটার সুরেশ রায়না এবং শিখর ধাওয়ানের নামও রয়েছে। তলব করা হয়েছে বলি অভিনেত্রী উর্বশী রাউতেলাকেও। 

প্রসঙ্গত, সোমবার সকালে ইডির অফিসে পৌঁছলেও সেই সময় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হতে চাননি মিমি চক্রবর্তী । তিনি জানান,  জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হলে বেরোনোর সময়ই যা বলার বলবেন। এরপর ১১ টা নাগাদ শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। কীভাবে মিমির সঙ্গে চুক্তি হয়, আর্থিক লেনদেন কীভাবে হয়, জানতে চান ইডি অফিসাররা। মিমির কাছে চুক্তির কাগজপত্র না থাকায়, তিনি বাইরে খবর পাঠান, সেই কাগজ নিয়ে যান মিমির লোকেরা। সবমিলিয়ে টানা ৯ ঘণ্টা ম্য়ারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় অভিনেত্রীকে।  রাত ৮টা নাগাদ ইডি অফিস থেকে বেরোন তিনি। রাতে ইডির দফতর থেকে বার হওয়ার সময়ে গাড়ির কাঁচ নামাতে চাননি তিনি। গাড়িতে ওঠার সময় হাত নেড়ে শুধু ইশারা করেন, কিছু বলার নেই!

প্রসঙ্গত, অনলাইনে বেআইনি বেটিং অ্যাপের মামলার তদন্ত করছে ইডি। অভিযোগ, এই সমস্ত অ্যাপ বেআইনি ভাবে কর ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় করেছে। সূত্রের খবর, অফিসাররা জানতে চাইছেন, বেটিং অ্য়াপ বেআইনি জেনেও এই তারকারা কেন তার প্রচার করেছিলেন? এই প্রচারের জন্য় তাঁরা কত টাকা পেয়েছিলেন? সেই টাকা কীভাবে তাঁদের কাছে পৌঁছেছিল?

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement