Advertisement

Kanchan Sreemoyee Daughter Photo: কৃষভির বয়স ৫ মাস হতেই সামনে আনলেন, কার মতো দেখতে কাঞ্চন- শ্রীময়ীর মেয়েকে?

Kanchan Sreemoyee Krishvi Photo: কাঞ্চনের বাড়িতে অন্নপ্রাশনের নিয়ম নেই। তাই মেয়ের মুখে প্রসাদ দেবেন। চলছে সেই প্রস্তুতি। এরই মধ্যে মঙ্গলবার সোশ্যাল পেজে একটি ছবি শেয়ার করেছেন শ্রীময়ী।

কাঞ্চন মল্লিক- শ্রীময়ী চট্টরাজ (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)কাঞ্চন মল্লিক- শ্রীময়ী চট্টরাজ (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা aa,
  • 01 Apr 2025,
  • अपडेटेड 10:59 AM IST

গত বছরের শেষ দিকে মা-বাবা হয়েছেন শ্রীময়ী চট্টরাজ ও কাঞ্চন মল্লিক। গত ১ নভেম্বর জন্ম হয়েছে তাঁদের কন্যা সন্তান কৃষভির। কিছুদিন বিরতি নেওয়ার পরে, পার্টি থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে যাচ্ছেন কাঞ্চন- শ্রীময়ী। মাঝে মধ্যে নিজেদের জন্য 'কোয়ালিটি টাইম' বের করে নিতেও ভোলেন না তাঁরা। এতদিন একরত্তিকে সামনে আনেননি। এদিকে মেয়ের বয়স ৫ মাস হতেই সকলের সামনে আনলেন তারকা জুটি।  

কাঞ্চনের বাড়িতে অন্নপ্রাশনের নিয়ম নেই। তাই মেয়ের মুখে প্রসাদ দেবেন। চলছে সেই প্রস্তুতি। এরই মধ্যে মঙ্গলবার সোশ্যাল পেজে একটি ছবি শেয়ার করেছেন শ্রীময়ী। ক্যাপশনে লেখা, 'আমার সান্টা- পান্তা'। অভিনেত্রীর কোলে কৃষভি, তাকে হাত দিয়ে ধরে রেখেছেন কাঞ্চন। যদিও এখনও টলিপাড়ার এই নতুন স্টার কিডের মুখ আসলে সামনে আসেনি। এই ছবিটি আসল নয়। নিজেদের ছবি গিবলি স্টাইলে রূপান্তরিত করে অ্যানিমে ভার্সন শেয়ার করেছেন তিনি। বলাই বাহুল্য ট্রেন্ডের সঙ্গে গা ভাসিয়েছেন তাঁরাও। 
 

 

আরও পড়ুন

২০২৪ সালের ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে সই- সাবুদ করে বিয়ে করেন কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ। ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হতেই সকলে চমকে যান। এরপর গত ২ মার্চ পরিবার- পরিজনের উপস্থিতিতে সাত পাকে বাঁধা বলেন টলিপাড়ার চর্চিত 'লাভ বার্ডস'। বিয়ের পরে মালদ্বীপে গিয়েছিলেন নব দম্পতি। তবে সেটা হানিমুন নয়, তাঁদের বেবিমুন ছিল। একথা নিজেই জানান শ্রীময়ী। কাঞ্চন মল্লিকের বয়স প্রায় ৫৪ বছর। অন্যদিকে এখনও ৩০-এর গণ্ডি পার করেননি শ্রীময়ী। খুব ছোট বয়স থেকেই অভিনয় জগতে পা রাখেন অভিনেত্রী। 'বাবুসোনা' ধারাবাহিকের মাধ্যমে আলাপ তাঁদের। সেই সময় স্কুলে পড়তেন শ্রীময়ী। সেসময় কাঞ্চন টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা। কাঞ্চনকেই নিজের অভিনয়ের গুরু মনে করেন তিনি। শ্রীময়ীর থেকে প্রায় ২৭ বছরের বড় কাঞ্চন। একে-অপরকে ১২ বছর ধরে চেনেন।  

প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে   আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সে মজে গোটা দুনিয়া। ট্রেন্ডিং-এ গিবলি স্টাইল ছবি। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম খুললেই চোখে পড়ছে ঘিবলি আর্ট। আসলে ঘিবলি জাপানের একটি জনপ্রিয় অ্যানিমেশন স্টুডিও। মূলত ৯০-এর দশে ও ২০০০ সালে তাদের বেশ কিছু জনপ্রিয় অ্যানিমেশন-ভিত্তিক ছবি রয়েছে। সেই ছবিগুলির গল্পও যেমন সুন্দর, তেমনই তা দৃষ্টিনন্দন। এই ছবিগুলির বেশিরভাগই ফ্রেম বাই ফ্রেম শিল্পীদের হাতে আঁকা। কম্পিউটারের ব্যবহার সীমিত। 'কার্টুন'-এর উর্ধ্বে, অ্যানিমেশনের যে সিনেম্যাটিক গুরুত্বও থাকতে পারে তা-ই প্রমাণ করেছে ঘিবলি স্টুডিও। এই স্টুডিও-র প্রতিষ্ঠাতা হায়াও মিয়াজাকি জাপানের একজন বিখ্যাত ব্যক্তি। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement