Advertisement

Nusrat Jahan: নুসরত জাহানকে নিয়ে বড় খবর, অভিনেত্রীকে কড়া নির্দেশ আদালতের

নুসরত জাহানকে নিয়ে বড় খবর। ফ্ল্যাট প্রতারণা কাণ্ডে অভিনেত্রী তথা তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহানকে সশরীরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিল আলিপুর জজ কোর্ট।

Nusrat Jahan
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 Jan 2024,
  • अपडेटेड 1:17 PM IST
  • নুসরত জাহানকে নিয়ে বড় খবর
  • অভিনেত্রীকে নিয়ে বড় নির্দেশ আদালতের

নুসরত জাহানকে নিয়ে বড় খবর। ফ্ল্যাট প্রতারণা কাণ্ডে অভিনেত্রী তথা তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহানকে সশরীরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিল আলিপুর জজ কোর্ট। এর আগে আলিপুর আদালত নির্দেশ দেয়, নুসরতকে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে কোর্টে। সেই নির্দেশের বিরোধিতা করে জজ কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিনেত্রীর আইনজীবী। তবে বিচারক জানিয়ে দেন, নিম্ন আদালতের রায় বহাল থাকবে। অর্থাৎ সশরীরে হাজিরা দিতেই হবে সাংসদকে। 

জানা যায়, ২০১৪-১৫ সালে ‘সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রাইভেট লিমিটেড’ নামে এক সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন নুসরত জাহান। অভিযোগ, সেই কোম্পানিকে টাকা দেয় অনেকে ফ্ল্যাট পাওয়ার জন্য। তবে ফ্ল্যান পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ দায়ের হয়। তারই তদন্ত শুরু হয়। এই অভিযোগের তদন্ত শুরু করে কলকাতা পুলিশ ও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডির তরফে সাংসদে ডেকেও পাঠানো হয়। 

গত সেপ্টেম্বর মাসে নুসরত ইডির দফতর সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন। প্রায় ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় অভিনেত্রীকে। তবে জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব শেষে নুসরত জানান, যে সময় অভিযোগ করা হয়েছিল, তার আগেই ওই সংস্থা তিনি ছেড়ে দিয়েছিলেন। ওই সংস্থা থেকে তিনি যে লোন বা ঋণ নিয়েছিলেন তাও মিটিয়ে দিয়েছিলেন। সুতরাং, তাঁর সঙ্গে এই কাণ্ডের কোনও যোগ নেই। 

এরপর একটি সাংবাদিক বৈঠকও করেন নুসরত। সেখানে রীতিমতো মেজাজ হারান তিনি। দাবি করেন, তিনি কোনওরকম দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতত নন। সংস্থা থেকে ১ কোটি ১৬ লক্ষ ৩০ হাজার ২৮৫ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। সেই ঋণ তিনি সুদ-সহ ফেরত দিয়েছেন। 

এরপর সাংবাদিকরা তাঁকে একাধিক প্রশ্ন করলেও নুসরত তার কোনও উত্তর দেননি। বরং, মেজাজ দেখিয়ে বেরিয়ে যান। তিনি সাফ বলেন, 'আমি আমার তরফ থেকে ক্ল্যারিফিকেশন দিয়ে দিয়েছি। এরপর যদি আপনাদের আরও কোনও গল্প বানাতে হয়, গল্প ফাঁদতে হয়, সেটা আপনাদের ব্যাপার।' 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement