Advertisement

Mimi Chakraborty: নকল IAS-এর ভুয়ো টিকাকরণ ক্যাম্প! প্রতারিত MP মিমিও

কলকাতা কর্পোরেশনের নাম করে বিনামূল্যে করোনা টিকাকরণের (COVID Vaccination) জন্য ক্যাম্প খুলে সাধারণ মানুষকে প্রতারণার জন্য গ্রেফতার হলেন উদ্যোক্তারা। এই কেন্দ্রে এসে টিকা নিয়েছিলেন অভিনেত্রী সাংসদ মিমি চক্রবর্তী-ও (Mimi Chakraborty)। তিনিও প্রথমে কিছু বুঝতে পারেননি। পরে সন্দেহ হওয়ায় পুলিশে খবর দেন মিমি। তাঁরই অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ব্যক্তিদের।

এই ক্যাম্পেই গত কাল টিকার প্রথম ডোজ নেন মিমি। নিজস্ব চিত্রএই ক্যাম্পেই গত কাল টিকার প্রথম ডোজ নেন মিমি। নিজস্ব চিত্র
রাজেশ সাহা
  • কলকাতা,
  • 23 Jun 2021,
  • अपडेटेड 1:58 PM IST
  • টিকাকরণ কেন্দ্র, তা-ও আবার ভুয়ো!
  • কিছু ক্ষণ ক্যাম্পে থেকে সকলকে টিকা নিতে উৎসাহ দেন অভিনেত্রী।
  • মিমি-র স্টাফদের জানানো হয়, সার্টিফিকেট আসতে ৩-৪ দিন সময় লাগবে। এই কথায় মিমি-র সন্দেহ হয়।

টিকাকরণ কেন্দ্র, তা-ও আবার ভুয়ো! করোনার আবহে টিকা নেওয়ার তাড়াহুড়োতে কিছু অসাধু মানুষও সুযোগ নিচ্ছেন, তার প্রমাণ মিলল মঙ্গলবার। কলকাতা কর্পোরেশনের নাম করে বিনামূল্যে করোনা টিকাকরণের (COVID Vaccination) জন্য ক্যাম্প খুলে সাধারণ মানুষকে প্রতারণার জন্য গ্রেফতার হলেন উদ্যোক্তারা। এই কেন্দ্রে এসে টিকা নিয়েছিলেন অভিনেত্রী সাংসদ মিমি চক্রবর্তী-ও (Mimi Chakraborty)। তিনিও প্রথমে কিছু বুঝতে পারেননি। পরে সন্দেহ হওয়ায় পুলিশে খবর দেন মিমি। তাঁরই অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ব্যক্তিদের।

ঘটনা নিয়ে আজতকের সঙ্গে কথা বলেছেন মিমি। তিনি জানিয়েছেন, টিকারণে উৎসাহ দেওয়ার জন্য তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন উদ্যোক্তারা। তাতে রাজি হন মিমি। শুধু তাই নয়, টিকা নেওয়া যে নিরাপদ তা দেখাতে ওই ক্যাম্প থেকে টিকাও নেন মিমি। কিছু ক্ষণ ক্যাম্পে থেকে সকলকে টিকা নিতে উৎসাহ দেন অভিনেত্রী। টিকার নেওয়ার পর সার্টিফিকেট না আসায় এবং কোনও মেসেজ না আসায় তিনি কারণ জানতে চান।

মিমির কথায়, 'টিকা নেওয়ার কিছু ক্ষণ পর যখন মেসেজ আসেনি তখন ওদের জিজ্ঞাসা করি কখন সার্টিফিকেট পাব। তাতে বলা হয় বাড়ি পৌঁছানোর মধ্যেই পেয়ে যাবেন। আমার বাড়ি কাছেই তাই বাড়ি ফিরে গিয়েছিলাম।'

আরও পড়ুন

বাড়ি ফেরার বেশ কিছু ক্ষণ পরেও সার্টিফিকেট না পাওয়ায় তিনি তাঁর অফিস স্টাফদের ক্যাম্পে পাঠান সার্টিফিকেট আনতে। তখন মিমি-র স্টাফদের জানানো হয়, সার্টিফিকেট আসতে ৩-৪ দিন সময় লাগবে। এই কথায় মিমি-র সন্দেহ হয়। তিনি খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, ক্যাম্পে টিকা নিতে আসা কোনও ব্যক্তির রেজিস্ট্রেশন এবং সার্টিফিকেটের মেসেজ আসেনি। মিমি বলেন, 'আমি বুঝতে পারি পুরো জিনিয়টা ভুল দিকে যাচ্ছে। ক্যাম্পটি অবৈধ হতে পারে। আমি সঙ্গে সঙ্গে টিকাকরণ বন্ধ করিয়ে দিই। পুলিশে ফোন করি। তাঁরা এসে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে।'

 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement