Advertisement

Covid-19 এর এটাই শেষ বছর! WHO এর তরফে মিলল এমনই ইঙ্গিত, তবে শর্ত আছে

ওমিক্রন দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে. তা নিয়ে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এর প্রমুখ ডাক্তার আলম জানিয়েছেন। যে ২০২২ করোনা মহামারির শেষ বছর হলেও হতে পারে। কিন্তু তার জন্য সমস্ত দেশগুলিকে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে হবে। উন্নত দেশগুলিতে থাকা ভ্যাকসিন অন্যান্য দেশগুলিতে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলে এটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রমুখ
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 02 Jan 2022,
  • अपडेटेड 1:46 PM IST
  • করোনা এ বছর শেষ হতে চলেছে
  • তৃতীয় বছরেই মৃত্যু করোনোর
  • তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার শর্ত আছে

WHO এর প্রমুখ ডাঃ টেড্রল অধনাম জানিয়েছেন, যে ২০২২ এ করোনা মহামারির শেষ বছর হতে পারে। কিন্তু এর জন্য উন্নত দেশগুলির উন্নয়নশীল ও অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করতে হবে। তিনি জানিয়েছেন এই করোনা ভাইরাস নিজের তৃতীয় বছরে প্রবেশ করেছে।

ওমিক্রন দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে. তা নিয়ে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এর প্রমুখ ডাক্তার আলম জানিয়েছেন। যে ২০২২ করোনা মহামারির শেষ বছর হলেও হতে পারে। কিন্তু তার জন্য সমস্ত দেশগুলিকে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে হবে। উন্নত দেশগুলিতে থাকা ভ্যাকসিন অন্যান্য দেশগুলিতে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলে এটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে পারে।

WHO এর নির্দেশক এর পুরো বিশ্বাস 2022 সালে কোনও মহামারি শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু সংকীর্ণ রাষ্ট্রবাদ এবং ভ্যাকসিনের মজুতদারি যদি বন্ধ না হয়, তাহলে তা নাও হতে পারে জানিয়েছেন। ভ্যাকসিনের অসামঞ্জস্য এবং ওমিক্রন এর মত ভ্যারিয়েন্ট এর দাপট বাড়িয়ে দিচ্ছে এবং তাদের জন্য আদর্শ পরিস্থিতি তৈরি করছে। যাতে তারা গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি জানিয়েছেন এ ভ্যাকসিনের অসমান বিতরণ যদি যত বেশি থাকবে, ভাইরাস তত বেশি বিকশিত হতে থাকবে। আমরা বুঝতে পারব যে কতটা বেশি ভয়ঙ্কর হবে। এটি ছড়িয়ে পড়তে থাকবে।

তাজা পরিসংখ্যান জানিয়ে ডাক্তার টেড্রাস জানিয়েছেন পৃথিবীর বেশ কিছু অংশ পিছিয়ে পড়ছে টিকাকরণের ক্ষেত্রে। বুরুন্ডি, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, চাদ এবং হাইতির মতো দেশগুলিতে টিকাকরণ হওয়া লোকের সংখ্যা এক শতাংশের কম। যেখানে বেশি আয়ের দেশগুলোতে টিকাকরণের পরিসংখ্যান ৭০ শতাংশেরই বেশি হয়ে গিয়েছে। জানিয়েছেন যে এই অসামঞ্জস্যের সঙ্গে লড়াই করতে হবে গোটা বিশ্বকে। তাহলেই করোনাভাইরাস ফিরে আসতে সাহস পাবে না।

নিজের বক্তব্যে তিনি জানিয়েছেন, যে যদি আমরা অসমানতার এই টিকাকরণের বিতরণ মিটিয়ে ফেলতে পারি, তাহলে মহামারি শেষ পর্যায়ে চলে আসবে। কয়েক মাসের মধ্যেই গ্লোবাল ভ্যাকসিন ফেসিলিটি, COVAX,  WHO এবং আমাদের সহযোগীরা দুনিয়াভরের সমস্ত লোকের জন্য ভ্যাকসিন টেস্ট এবং চিকিৎসা সুলভ তৈরি করতে আমরা কাজ করছি। যাদের এই চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে তাঁদের জন্য। তিনি জানিয়েছেন এর ভ্যাকসিন হিসেবে এখনও পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়েছে।

Advertisement

গোটা দুনিয়ায় দ্রুততার সঙ্গে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়া নিয়ে ডাক্তাররা জানিয়েছেন, ওমিক্রন এর তারাই আক্রান্ত হচ্ছেন যাদের ৮০ শতাংশের বেশি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement