২০২০ সালে স্বামীকে হত্যার অভিযোগে মেরিনাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে আইনজীবীরা তার বিরুদ্ধে, স্বামীর মৃতদেহের সঙ্গে সেক্স এবং রক্ত পান করার অভিযোগ আনেন। (সব ছবি প্রতীকী)
অভিযোগ, নিজের মায়ের সঙ্গে মিলে স্বামীকে হত্যা করে মেরিনা। কারণ তার স্বামীর সম্পর্কে ২৫ বছর বয়সী এক যুবতীর সঙ্গেও ছিল।
তদন্তকারীদের মতে, খুনের পরে দেহ কুচি কুচি করে কেটে ফেলা হয়। আঙুলগুলো ইঁদুরকে খাওয়ানো হয়।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা কোনও প্রমাণ খুঁজে পাননি, কারণ বাড়িতে কোনও দেহের অংশ পাওয়া যায়নি।
পুরো ফ্ল্যাট, সমস্ত বাসনপত্র এবং জিনিসপত্র ভালভাবে ধুয়ে ফেলা হয়। ওয়াশিং মেশিনে রেখে বাকি অঙ্গ নষ্ট করে দেওয়া হয়
মেরিনার বিরুদ্ধে প্রতিটি প্রমাণ নষ্ট করার অভিযোগ রয়েছে।যদিও প্রমাণের অভাবেই ওই মহিলাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
আদালত তাকে তার চার বছরের ছেলের সাথে দেখা করার অনুমতিও দিয়েছে।
রাশিয়ান মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, মুক্তি পাওয়ার পরে, মেরিনা ফুঁপিয়ে কেঁদেছিলেন এবং তার আইনজীবীকে জড়িয়ে ধরেছিলেন। কিন্তু আদালত থেকে বের হওয়ার সময় তিনি হাসছিলেন।
যদিও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ওই ফ্ল্যাট থেকে প্রমাণ নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা।