Advertisement

নম্বর বাড়ানোর টোপ দিয়ে শারীরিক সম্পর্কের অভিযোগ ৫ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে

বেশি নম্বরের টোপ দিয়ে ছাত্রীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের অভিযোগ পাঁচ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই এক অধ্যাপকের কারাদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়েছে। বাকিদের বিরুদ্ধেও তদন্ত হচ্ছে।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 16 Jan 2022,
  • अपडेटेड 8:31 AM IST
  • পাঁচ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
  • ঘটনায় এক অধ্যাপক গ্রেফতার ও সাজাপ্রাপ্ত
  • বাকিদের বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে

এক ইউনিভার্সিটির প্রফেসর তার ছাত্রীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করার বদলে ভালো নম্বর দিচ্ছিলেন। শেষমেষ ধরা পড়ে দু'বছরের জেলের সাজা শোনানো হয়েছে। পাশাপাশি তার সাধের চাকরিটিও গিয়েছে। এই ঘটনায় আরও চারজনের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ রয়েছে ওই ইউনিভার্সিটিরই। তাদেরও ডাকা হয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে তাদেরও জেলের ঘানি টানতে হবে। অভিযুক্ত প্রফেসরের অভদ্র ব্যবহার, যৌন নির্যাতনে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।

ঘটনাটি আফ্রিকার মরক্কো হাসান আই ইউনিভার্সিটির। যেখানে sattat এর ঘটনা। এই বিষয়টি এত বড় হয়ে গিয়েছিল, যেখানে দেশের জনসংখ্যার একটা বড় অংশ এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন। বিবিসির একটি রিপোর্ট অনুযায়ী মরক্কোর ইউনিভার্সিটির হাইপ্রোফাইল যৌনমিলনের মামলার এমন ঘটনা এটাই প্রথম আদালতে উঠেছে।

আদালতে হাসান ইউনিভার্সিটির অর্থশাস্ত্রের এক প্রফেসরের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে দোষী সাব্যস্ত করে ওই ছাত্রীদের ভালো নম্বর পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে তার যৌন লালসার শিকার করেন প্রফেসর। এই হাইপ্রোফাইল মামলায় এখনও পর্যন্ত চার প্রফেসরকে আদালতে পেশ হতে হবে। মোট পাঁচ জনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সামনে এসেছে।

এই মামলা তখন সামনে এসেছে, যখন গত বছরের সেপ্টেম্বরে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছাত্ররা এবং প্রশাসনের মধ্যে একটি চ্যাট লিক হয়ে যায়। প্রফেসরের ওপর আরোপিত অভিযোগে মরক্কোর সাধারণ মানুষের রাগ তৈরি করে দেয়। যাতে ঘটনাটি আদালত পর্যন্ত পৌঁছে যায়। রিপোর্ট অনুসারে এই ধরনের ঘটনায় একটা সিরিজ আছে যেখানে সম্প্রতি কিছু বছরে মরোক্কান ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠাতে আঁচ পড়েছে।

যদিও বর্তমান মামলাটি কিছুটা আলাদা ধরনের এবং প্রথমবার এই ধরনের ঘটনা আদালত এসেছে। এর আগে অধিকাংশ রিপোর্টের ঘটনাগুলি নিজেদের মধ্যেই রফাদফা করে দেওয়া হয়েছিল। হিউম্যান রাইটসের বক্তব্য এমন একটি সমাজ রয়েছে, যেখানে যৌন হিংসার ব্যাপকভাবে চলে আসছে। নিজেদের প্রতিষ্ঠা অথবা পরিবার চিন্তা এবং অন্য কারণে নিজেদের ফিলিংস এবং অনুভবকে রিপোর্ট করতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন নির্যাতিতরা।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement