Advertisement

Siliguri Murder: এবার শিলিগুড়িতে বৌদির বাড়িতে দেওরের রক্তাক্ত দেহ, ত্রিকোণ প্রেম?

Siliguri Murder: হরিদেবপুর ঘটনার জেরে উত্তপ্ত গোটা রাজ্য। তার মধ্যেই উত্তাপ আরও বাড়িয়ে এবার শিলিগুড়িতে বৌদির বাড়িতে দেওরের রক্তাক্ত দেহ মিলল, ত্রিকোণ প্রেম কি না, তা নিয়ে জল্পনা দানা বাঁধছে পড়শিদের কথায়।

শিলিগুড়িতে দেওর খুন
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 08 Oct 2022,
  • अपडेटेड 7:11 PM IST
  • এবার ত্রিকোণ প্রেমের জেরে খুন শিলিগুড়িতে
  • শিলিগুড়িতে বৌদির বাড়িতে দেওরের রক্তাক্ত দেহ মিলল
  • দাদা মারা গিয়েছেন তিন বছর আগে

হরিদেবপুরের ঘটনার জের এখনও কাটেনি। তার আগেই শিলিগুড়ি বৌদির বাড়িতে এসে বেঘোরে প্রাণ দিল দেওর।  শিলিগুড়ির খড়িবাড়ি এলাকার ঘটনা। শুক্রবার রাতেই বৌদির বাড়িতে এসেছিল দেওর মুতঙ্গরাম মুর্মূ। সকালে তাঁর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। দেহে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল। পুলিশ খুনের মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। বৌদি লক্ষ্মী মুর্মূ পলাতক।

আরও পড়ুনঃ এই পাঁচ সহজ উপায়ে মা লক্ষ্মীকে চিরদিন ঘরে বেঁধে রাখুন

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম মুতঙ্গরাম মুর্মু (৩০)। তিনি শুক্রবার রাতেই বৌদি লক্ষ্মী মুর্মুর বাড়িতে গিয়েছিলেন। শনিবার সকালে লক্ষ্মীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় তাঁর রক্তাক্ত দেহ। তাঁর মাথায় এবং কানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে খোঁজ নেই লক্ষ্মীর। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় খড়িবাড়ি থানার পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয় মৃতদেহ। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান ধারাল কোনও অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়ে থাকতে পারে মুতঙ্গরামকে।

স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, বছর তিনেক আগে মুতঙ্গরামের দাদা মারা যায়। তারপর থেকেই দেওর ও বৌদির মধ্যে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু লক্ষী মুর্মুর বাড়িতে আরও একজনের যাতায়াত ছিল। ফলে ওই ঘটনার জেরেই ত্রিকোণ প্রেম দানা বেঁধেছিল কি না, তা নিয়ে সন্দেহ পুলিশের।

আরও পড়ুনঃ গীতখোলা-রিকিসুম গিয়েছেন? কালিম্পংয়ের সস্তায় কিছু অফবিট ট্যুরিস্ট স্পটের হদিশ রইল

এলাকাবাসীদের কেউ কেউ জানিয়েছেন, নানা সময়ে অনেকেই এই বাড়িতে যাতায়াত করত। এদিন সকালে বাড়িতে খুন হয়েছে বলে তাঁরা শোনেন।। এলাকায় এই ধরনের ঘটনা আগে ঘটেনি। এক প্রতিবেশী জানান, এদিন মতুঙ্গরামের মা ছেলেকে খুঁজতে এসে ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। লক্ষী মুর্মুর এটা বাপের বাড়ি। বাড়িতে একাই থাকত সে। মুতঙ্গরাম ছাড়াও অন্য় আরেকজনকে মাঝে-মধ্যে এখানে থাকতে দেখা যেত বলে জানান এলাকাবাসীরা। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে খড়িবাড়ি থানার পুলিশ।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement